রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:২১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
ফেনীতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা ফলোআপ গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সামাজিক ও আইনি বিষয়ক মানবাধিকার সংস্থার পক্ষ থেকে শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ বাঘা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফকরুল হাসান বাবলুর বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ সাভার ডিজিটাল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ এর শুভ উদ্বোধন ব্যাচমেটস্ 0305 ক্রিকেট র্টুনামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালে ‘টিম অদম্য সাভার’ এস এল এ মানবাধিকার সংস্থার মানবাধিকার দিবস পালিত রাজশাহীতে জমি সংক্রান্তের জেরে মিথ‍্যা সংবাদ প্রকাশে প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বাঘায় দুর্বৃত্তদের গ্রেফতারের দাবিতে চিকিৎসকদের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন বাঘায় সমাজসেবার সানোয়ারের জাদুর কাঠিতে সুস্থ-সবল শত মানুষ এখন প্রতিবন্ধি সাভারের গান্ধারিয়ায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

বেনাপোলে বৃদ্ধের মৃত্যু সন্দেহের তীর করোনা ভাইরাস

প্রতিবেদকের নাম / ৩৮৬
নিউজ আপঃ বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০, ১২:১৬ অপরাহ্ন

 

মোঃ সাগর হোসেন,বেনাপোল প্রতিনিধিঃ যশোর এর বেনাপোলে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ওজিয়ার (৭০) নামে এক বৃদ্ধ মারা গেছে বলে অভিযোগ উঠায় ওই বাড়িতে লাল পতাকা টানিয়ে দিয়েছে।

মৃত্যু ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা ভারতের বোম্বে শহর থেকে চোরাইপথে দেশে আসার পর ওই ব্যাক্তির স্বাস কষ্ট দেখা দেয়। এর এক সপ্তাহ পর সে মারা যায়। ঘটনা স্থলে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ পরিদর্শন করেছে।

ওজিয়ার রহমান বৃহস্পতিবার রাত ৩ টার দিকে মারা যায়। তার বাড়ি বেনাপোল পোর্ট থানার কাগজপুকুর গ্রামে।

স্থানীয়দের সুত্রে জানা যায় ওজিয়ারের মেয়ে আম্বিয়া এবং ছেলে তরিকুল ইসলাম ভারতের বোম্বে শহরে দীর্ঘ দিন থাকে। সেখান থেকে তারা চোরাইপথে দেশে প্রবেশ করার পর বাড়িতে লুকিয়ে ছিল। এরপর তাদের পিতার মৃত্যুর পর ধারনা করা হচ্ছে যে ওই বৃদ্ধ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হতে পারে।

স্থানীয় বেনাপোল পৌর সভার কাউন্সিলৃর আমিরুল ইসলাম বলেন, ওজিয়ার রহমান একজন বয়োবৃদ্ধ লোক। তার স্বাস কষ্ট ছিল । তবে তার পরিবারের সদস্যরা ভারত থেকে আসার পর স্বাস কষ্ট বেশী দেখা দেওয়ায় ধারনা করা হচ্ছে করোনা ভাইরাসে তার মৃত্যু হয়েছে কিনা।

স্থানীয় ডাক্তার ইদ্রিস আলী বলেন, গত রাত্রে রোগির প্রেসার না পেয়ে আমি সেলাইন ও গ্যাসের ওষধ দিয়েছিলাম। এ ছাড়া ওই রোগি দীর্ঘদিন যাবৎ স্বাস কষ্টে ভুগছিল। সে বার্ধক্য ও হাপানি কাশিতে মারা যেতে পারে।

শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মেডিকেল অফিসার শুভাংকর কুমার রায় বলেন, ওজিয়ার রহমান কি রোগে মারা গেছে এটা এখনও আমরা নিশ্চিত না। আমাদের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের বিষয়টি অবগত করানো হয়েছে । আমরা তাদের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি। তার শরীরে করোনা ভাইরাস আছে কিনা তা পরীক্ষা নিরীক্ষা না করে বলা যাবে না।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share