রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
নবাবগঞ্জে বজ্রপাতে নিহত দুই বিয়াই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়ায় ছাত্রদল নেতা তাজ খান নাঈমের বাড়িতে হামলা ও লুটপাট বিরামপুরে শহিদ পরিবারের সাথে জামায়াতে ইসলামীর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সনাতন ধর্মালম্বীদের সাথে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নবাবগঞ্জে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন সাবেক যুগ্মসচিব নিশীথ কুমার সরকার রাজশাহীতে আল আকসা’র বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ২০২৪ জামাল হত্যা মামলার বাদী ইমরানের বসত বাড়ি, দোকানপাট ও বিভিন্ন স্থাপনায় হরিলোট প্রতিবাদে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশেষ মতবিনিময় সভা মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

মিষ্টি কুমড়ার নায্য মূল্য না পাওয়ায় শার্শার কৃষকরা হতাশ

প্রতিবেদকের নাম / ৪৯০
নিউজ আপঃ রবিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯, ৮:৪৭ পূর্বাহ্ন

মোঃ সাগর হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি ॥ যশোরের শার্শায় মিষ্টি কুমড়ার নায্য মূল্য
না পাওয়ায় কৃষকরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। পোকায় নষ্ট করায় ফলন ভাল হয়নি। তারপরও বাজার মূল্য কম হওয়ায় কৃষকের খরচ উঠছে না। বাজার মূল্য কম থাকায় এ চাষে কৃষক নিরুৎসাহিত হচ্ছে। এ
উপজেলায় আগামী বছর মিষ্টি কুমড়ার চাষ কমে যাওয়ার আশংকা বিরাজ করছে উপজেলা কৃষি বিভাগ।
মিষ্টি কুমড়া একটি লাভ জনক ফসল। অল্প খরচে অধিক মুনাফা হওয়ায় শার্শার কৃষকরা মিষ্টি কুমড়া চাষে ঝুঁকে পড়েছিল। গত কয়েক বছর ধরে এ উপজেলায় মিষ্টি কুমড়ার ব্যাপক চাষ হয়ে
আসছিল। উপজেলার সদর, বাগআঁচড়া ও কায়বা ইউনিয়নে এ চাষ বেশি হয়েছে। পাইকারী ব্যবসায়ীরা কৃষকের জমিতে গিয়ে স্বল্প মূল্যে ক্রয় করতে চাওয়ায় কৃষকরা হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ছে।
কুমড়া চাষী মাসুদ রানা বলছেন, চলতি বছরে এক বিঘা জমিতে মিষ্টি কুমড়া চাষ করতে খরচ হয়েছে ৪/৫
হাজার টাকা আর বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার টাকা। এ লোকশান কাটিয়ে উঠতে কৃষককে হিমশিম খেতে হচ্ছে। সরকার যদি কুমড়া চাষীদের দিকে একটু নজর না দেয় তাহলে এ চাষ আগামীতে কম হবে। তবে সরকারী পৃষ্টপোষকতা পেলে শার্শায় দেশের সব চেয়ে বেশি মিষ্টি কুমড়ার চাষ হবে
এমন টাই আশা করা যায়।
শার্শা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সৌতম কুমার শীল জানান, শার্শা উপজেলায় চলতি মৌসুমে ১৯০ হেক্টর জমিতে এ মিষ্টি কুমড়ার চাষ হয়েছে। অধিকাংশ জমিতে উচ্চ ফলনশীল ও হাইব্রিড জাতের চাষ করেছে এবং ফলন খুব ভাল হয়েছে যার জন্য উৎপাদনটাও ভাল হচ্ছে।
আড়াই থেকে তিন মাসের মাথায় ২৫/৩০ হাজার টাকা লাভ করতে পারছে। যার জন্য কৃষকের মধ্যে আগ্রহ বৃদ্ধি হচ্ছে। বাজারে যেহেতু অন্যান্য শীত কালীন সবজি উঠে গেছে, তাই এই মুহুর্ত্যে বাজারে কুমড়ার দাম কিছুটা কম। ফল ছিদ্রকারী মাছি পোকার আক্রমণ দেখা দিয়েছে। কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছি সেক্সফ্রোমন ফাঁদসহ অন্যান্য ফাঁদের মাধ্যমে এ পোকা দমন করার জন্য। কৃষকও আগ্রহ প্রকাশ করছে ব্যবহারের জন্য। তবে আগামী বছর মিষ্টি কুমড়ার চাষ কমে যাওয়ার আশংকা রয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share