সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
রাজশাহীতে জমি সংক্রান্তের জেরে মিথ‍্যা সংবাদ প্রকাশে প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বাঘায় দুর্বৃত্তদের গ্রেফতারের দাবিতে চিকিৎসকদের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন বাঘায় সমাজসেবার সানোয়ারের জাদুর কাঠিতে সুস্থ-সবল শত মানুষ এখন প্রতিবন্ধি সাভারের গান্ধারিয়ায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে মানববন্ধন বাঘায় নবাগত ইউএনও’র সাথে প্রধান শিক্ষকদের মতবিনিময় সভা ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩ শিমুলতলা জোনাল অফিসে গ্রাহক হয়রানি ও অনিয়মের অভিযোগ বাঘায় সাংবাদিক পরিবারের উপর হামলা,থানায় মামলা ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলার আসামী কাউন্সিলর সাহেব আলীর শাস্তি চায় এলাকাবাসি মানবিক বাংলাদেশ চায় জামায়াত: ডা. শফিকুর রহমান সাভারে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

বাঘায় বিধবার টাকা আত্মসাৎ সরকারী সুবিধা দেওয়ার নামে -নিউজ অলটাইম

হাবিল উদ্দিন, রাজশাহী প্রতিনিধি / ১৫৫
নিউজ আপঃ বৃহস্পতিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২২, ১১:৪৫ পূর্বাহ্ন

স্বামীর মৃত্যুর পর অনেক কষ্টে দিনাতিপাত চলে মাবিয়া নামের এক বিধবার।অন্যের জমিতে তার বসত ঘর। সংসার জীবনে তিনি দুই সন্তানের জননী। এনজিওর সহযোগীতায় গরু,ছাগল লালন পালন করে বেশ ভালোই চলছিল। দু্ইটা মেয়ের বিয়েও দিয়েছিলেন তিনি। মেয়েরা স্বামীর বাড়িতে বেশ সুখেই ছিলো।
আর এ-ই বিধবা কুড়ে ঘরে একাই বসবাস করতো । বড় মেয়ে লিখার কপালে যেন সুখ সইল না। হঠাৎই তার জীবনে নেমে এলো কালবৈশাখী ঝড়। ছয় মাসের সন্তান গর্ভে রেখে অসুস্থ অবস্থায় তার স্বামীর মৃত্যু হয়। আর লিখা হয়ে যান বিধবা। স্বামী হারিয়ে ছয় মাসের সন্তান গর্ভে নিয়ে রাজশাহীর মোহনপুরস্থ স্বামীর বাড়ি থেকে বিতাড়িত হয়ে ফের চলে আসে মায়ের কুঁড়ে ঘরে। মা-মেয়ে দুই বিধবা অনেক কষ্টে বসবাস করে সেই কুঁড়ে ঘরে। কষ্টের এ সময়ে হঠাৎই আশার প্রদীপ হাতে মারিয়ার বাড়িতে আসে রানা আহমেদ (২৬) নামের স্থানীয় এক যুবক।দিতে চায় মা মেয়েকে সরকারি নানান সুবিধা আর হাতিয়ে নেয় ১৯৪০০/- টাকা।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মাবিয়া জানান, গত ২ বছর আগে তেঁথুলিয়া নওদাপাড়া এলাকার আবুসামার ছেলে রানা আহমেদ আমার মেয়ের জন্য ১টি গর্ভবতী ভাতা ও ২টি ভিজিডি কার্ড এবং ৪ বস্তা ১০ টাকা কেজির চাল দিবে বলে মোট ১৯৪০০/- নিয়ে যায়। কিন্তু এই ২টি বছরে রানা মাত্র ১০ কেজি চাল দিয়েছে কোন কার্ড করে দিতে পারেনি। আর কোন টাকাও ফেরত দেয় নি। বর্তমানে আমি খুব অসহায় জীবন যাপন করছি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মুঠোফোনে রানা বলেন,টাকা নিয়েছি ঠিকই কিন্তুু কাজ করে দিতে না পারায় গত ২৫-২৬ দিন আগে তাকে টাকা ফেরত দিয়েছি।
বাউসা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শফিকুর রহমান শফিক বলেন,এ ব্যাপারে আমার জানা নেই। তবে সাধারণ জনগণ রানার মতো এ সকল ছেলেদের হাতে টাকা কেন দেয়? সে কি ইউনিয়নের মেম্বর, চেয়ারম্যান নাকি নেতা! জনগণ ভুল করলে দায় কে নিবে?


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share