শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
জামাল হত্যা মামলার বাদী ইমরানের বসত বাড়ি, দোকানপাট ও বিভিন্ন স্থাপনায় হরিলোট প্রতিবাদে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশেষ মতবিনিময় সভা মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

বাঘায় বিধবার টাকা আত্মসাৎ সরকারী সুবিধা দেওয়ার নামে -নিউজ অলটাইম

হাবিল উদ্দিন, রাজশাহী প্রতিনিধি / ১৪৫
নিউজ আপঃ বৃহস্পতিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২২, ১১:৪৫ পূর্বাহ্ন

স্বামীর মৃত্যুর পর অনেক কষ্টে দিনাতিপাত চলে মাবিয়া নামের এক বিধবার।অন্যের জমিতে তার বসত ঘর। সংসার জীবনে তিনি দুই সন্তানের জননী। এনজিওর সহযোগীতায় গরু,ছাগল লালন পালন করে বেশ ভালোই চলছিল। দু্ইটা মেয়ের বিয়েও দিয়েছিলেন তিনি। মেয়েরা স্বামীর বাড়িতে বেশ সুখেই ছিলো।
আর এ-ই বিধবা কুড়ে ঘরে একাই বসবাস করতো । বড় মেয়ে লিখার কপালে যেন সুখ সইল না। হঠাৎই তার জীবনে নেমে এলো কালবৈশাখী ঝড়। ছয় মাসের সন্তান গর্ভে রেখে অসুস্থ অবস্থায় তার স্বামীর মৃত্যু হয়। আর লিখা হয়ে যান বিধবা। স্বামী হারিয়ে ছয় মাসের সন্তান গর্ভে নিয়ে রাজশাহীর মোহনপুরস্থ স্বামীর বাড়ি থেকে বিতাড়িত হয়ে ফের চলে আসে মায়ের কুঁড়ে ঘরে। মা-মেয়ে দুই বিধবা অনেক কষ্টে বসবাস করে সেই কুঁড়ে ঘরে। কষ্টের এ সময়ে হঠাৎই আশার প্রদীপ হাতে মারিয়ার বাড়িতে আসে রানা আহমেদ (২৬) নামের স্থানীয় এক যুবক।দিতে চায় মা মেয়েকে সরকারি নানান সুবিধা আর হাতিয়ে নেয় ১৯৪০০/- টাকা।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী মাবিয়া জানান, গত ২ বছর আগে তেঁথুলিয়া নওদাপাড়া এলাকার আবুসামার ছেলে রানা আহমেদ আমার মেয়ের জন্য ১টি গর্ভবতী ভাতা ও ২টি ভিজিডি কার্ড এবং ৪ বস্তা ১০ টাকা কেজির চাল দিবে বলে মোট ১৯৪০০/- নিয়ে যায়। কিন্তু এই ২টি বছরে রানা মাত্র ১০ কেজি চাল দিয়েছে কোন কার্ড করে দিতে পারেনি। আর কোন টাকাও ফেরত দেয় নি। বর্তমানে আমি খুব অসহায় জীবন যাপন করছি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মুঠোফোনে রানা বলেন,টাকা নিয়েছি ঠিকই কিন্তুু কাজ করে দিতে না পারায় গত ২৫-২৬ দিন আগে তাকে টাকা ফেরত দিয়েছি।
বাউসা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শফিকুর রহমান শফিক বলেন,এ ব্যাপারে আমার জানা নেই। তবে সাধারণ জনগণ রানার মতো এ সকল ছেলেদের হাতে টাকা কেন দেয়? সে কি ইউনিয়নের মেম্বর, চেয়ারম্যান নাকি নেতা! জনগণ ভুল করলে দায় কে নিবে?


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share