শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
জামাল হত্যা মামলার বাদী ইমরানের বসত বাড়ি, দোকানপাট ও বিভিন্ন স্থাপনায় হরিলোট প্রতিবাদে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশেষ মতবিনিময় সভা মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

রাজবাড়ী  খাদ্য গুদামে অনিয়ম, আদালতে মামলা

এ কে আজাদ  রাজবাড়ী / ১১১
নিউজ আপঃ শনিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২২, ৩:৪০ অপরাহ্ন

রাজবাড়ী ১নং আমলী আদালতে সরকারের খাদ্য বান্ধব (১০ টাকা কেজির চাল) কর্মসূচিতে ওজনে কম দেয়ার অভিযোগ এনে জেলার সদর উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাফায়েত হোসেন, নিরাপত্তা প্রহরী আলমগীর হোসেন এবং লেবার সরদার মোঃ শামসু রহমান কে আসামি করে মামলা দায়ের করেছে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর ডিলার মনোয়ার হোসেন।

মামলাটি তদন্তের জন্য আদালত ফরিদপুরের পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছে।

মামলার বাদী ও রাজবাড়ী সদর উপজেলার খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর ডিলার মনোয়ার হোসেন মনো বলেন, তিনি ২০১৬ সাল থেকে রাজবাড়ী বাজারে থাকা তার দোকান থেকে ৫০০ জন কার্ডধারী দরিদ্র ব্যক্তিকে ১০ টাকা কেজি করে সরকারি চাল প্রদান করে আসছেন। তাকে প্রতিটি ডিও তে রাজবাড়ীর সদর খাদ্য গুদাম থেকে ৫০ কেজির ৩০০ বস্তা চাল দেয়ার নির্দেশনা ছিলো। অথচ তার অজান্তে ওই সব ডিও তে ৩৮০ বস্তা পর্যন্ত চাল উত্তোলন করা হয়েছে।

আবার যে সব বস্তা তাকে দেয়া হয়েছে তাতেও রয়েছে ৪ থেকে ৫ কেজি করে চাল কম। একই সাথে প্রতিটি পাটের বস্তার ওজনের পরিবর্তে ৭শত গ্রাম করে চাল প্রদান করার কথা থাকলেও তাও দেয়া হয়নি।

তিনি আরো বলেন, কার্ডধারীদের চাহিদার চাল পূরণ করতে তাকে অধিক মূল্যে চাল কিনে তা প্রদান করতে হয়েছে। খাদ্য অফিসে অভিযোগ করে তিনি কোন প্রতিকার পাননি। ফলে একপর্যায়ে তিনি ডিও, ওজনের টালি খাতা সংগ্রহ করেন। তাতে দেখতে পান তার কোন কোন ডিও ব্যবহার করে ৩শত বস্তার পরিবর্তে ৩শত ৮০ বস্তা পর্যন্ত চাল খাদ্য গুদাম থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আবার তাকে প্রদান করা কোন বস্তাতেই ৫০ কেজি নিট ওজন পাওয়া যায়নি। মূলত তার ঘাটতি হয়েছে খাদ্য গ্রদাম থেকে। যার কারণে এই কয়েক বছরে তিনি ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখিন হয়েছেন। তিনি এর সাথে জড়িত আসামিদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

জেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানাগেছে, জেলায় খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর ১শত ১৩ জন ডিলার রয়েছে। এই সব ডিলারদের মাধ্যমে ৫৬ হাজার ৪শত ৮৩ জন কার্ডধারী ১০ টাকা কেজি চাল কিনছেন।

অভিযোগ ও মামলার ব্যাপারে রাজবাড়ী সদর খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাফায়েত হোসেন জানিয়েছেন, খাদ্য গুদামে কোন কারসাজি করা হয় না। ডিও অনুযায়ী চাল প্রদান করা হয় ডিলারদের।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share