সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের রাজশাহীতে গৃহবধূকে হত্যা করে আত্মহত্যা হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ স্ত্রীকে নির্যাতনের পর শশুরকে হত্যার চেষ্টা, প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

সরকারের প্রতিহিংসার শিকার সোনিয়া। নিপুণ রায়

একে আজাদ, রাজবাড়ী / ৭৫
নিউজ আপঃ বৃহস্পতিবার, ৬ অক্টোবর, ২০২২, ৪:৩০ অপরাহ্ন

রাজবাড়ী ব্লাড ডোনার্স ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও মহিলা দলের সদস্য অনলাইন এক্টিভিটিস সোনিয়া আক্তার স্মৃতি ইসলাম (৩৫) সরকারের প্রতিহিংসার স্বীকার হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট নিপুন রায় চৌধুরী।

৬ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার সকালে রাজবাড়ীতে স্মৃতি ইসলামের দুই শিশু সন্তানসহ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এসে এসব কথা বলেন তিনি। এসময় ফরিদপুর বিভাগীয় টিম ও নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের প্রতিনিধি দল স্মৃতি ইসলামের বাড়িতে আসেন।

নিপুন রায় চৌধুরী বলেন, রাজবাড়ী ব্লাড ডোনার্স ক্লাব এর প্রতিষ্ঠাতা এবং রাজবাড়ী জেলা মহিলা দলের নেত্রী সোনিয়া আক্তার স্মৃতিকে অমানবিকভাবে গ্রেফতার করে জেলে প্রেরণ করা হয়েছে। বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে স্মৃতির দুই শিশুসন্তান এবং পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করতে আমরা বিএনপির ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক টিম এবং নারী ও শিশু অধিকার ফোরাম এর প্রতিনিধি দল এখানে এসেছি।

তিনি আরও বলেন, স্মৃতি ইসলাম কি কোন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সাথে লিপ্ত ছিল? যে তাকে রাতের অন্ধকারে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যেতে হবে। বাসায় তার দুইটি শিশু সন্তান থাকার পরও স্মৃতিকে পুলিশ রাতে বাড়ি থেকে নিয়ে গেছে। স্মৃতিকে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর তার দুই শিশু সন্তান যে একা বাসায় পড়ে ছিল এই সরকারের কি বিবেক বুদ্ধি হারিয়ে গেছে। যদি ওই রাতের অন্ধকারে আরেকটি দুর্ঘটনা ঘটে যেতো তাহলে এর দায়ভার কি এই সরকার নিতো।

নিপুন রায় চৌধুরী বলেন, বর্তমানে একটি অবৈধ সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এই সরকার জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে পারছে না। অবৈধ প্রধানমন্ত্রী তিনি তার সকল অবৈধ কর্মকাণ্ড ও তার সংগঠনের অবৈধ কর্মকাণ্ডকে লুকিয়ে রাখার জন্য ও বৈধ করার জন্য এই ডিজিটাল আইন করেছে। এই ডিজিটাল আইন প্রনয়ণ করার মাধ্যমে একজন ব্যক্তির বাক স্বাধীনতাকে হরণ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, স্মৃতি আজ এই অবৈধ সরকারের প্রতিহিংসার স্বীকার। আমরা নারী ও শিশু অধিকার ফোরাম তার পরিবারের পাশে আছি। দেশের গনতন্ত্র পুনরদ্ধারে আন্দোলন ও একটি স্বাধীন বাংলাদেশে যে স্বাধীন মত প্রকাশের এই আন্দোলনে আমরা দেশ নায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে মাঠে আছি।

বিএনপির এই নেত্রী বলেন, স্মৃতির পরিবারের দায়িত্ব হয়তো এই সরকার নিবে না। কারণ এই অবৈধ সরকার দেশের কোন পরিবারের দায়িত্ব নিতে ব্যর্থ। শুধু স্মৃতির পরিবার না বাংলাদেশের সকল নিপিড়ীত নির্যাতিত পরিবারের দায়িত্ব বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিয়েছে।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিমসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। এছাড়াও নারী শিশু অধিকার ফোরামের নেতৃবৃন্দ ও রাজবাড়ী জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর