সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের রাজশাহীতে গৃহবধূকে হত্যা করে আত্মহত্যা হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ স্ত্রীকে নির্যাতনের পর শশুরকে হত্যার চেষ্টা, প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

গড়াই নদীর ভাঙন রোধে ৩৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে বেড়িবাঁধ

এ কে আজাদ  রাজবাড়ী / ৯৯
নিউজ আপঃ মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০২২, ৩:৩৩ অপরাহ্ন

গড়াই নদীর ভাঙন রোধে রাজবাড়ী বালিয়াকান্দি উপজেলার নারুয়াতে ৮০মিটার জিওব্যাগ ও ৮শত মিটার বেড়িবাঁধের কাজের উদ্ভোদন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ জুন) সকাল ৯ নারুয়ার মরাবিলা গড়াই নদীর ভাঙন এলাকায় এ কাজের উদ্ভোদন করেন বালিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা আম্বিয়া সুলতানা।
এ সময় আরও উপস্তিত ছিলেন, নারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম, ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা সংকর প্রসাদ বিশ্বাস, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী বালিয়াকান্দি এম এ শামিম, উপ-সহকারী প্রকৌশলী শাখা কর্মকর্তা মৃগী পওর মোঃ রনি, সহকারী প্রকৌশলী শাখা কর্মকর্তা বালিয়াকান্দি পওর মোঃ মাহামুদুল হাসান, নারুয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ সহ স্থানীয় এলাকাবাসী।
পানি উন্নয়ন বোর্ড রাজবাড়ী সূত্রে জানা যায়, নারুয়া ইউনিয়নের মরাবিলা ও কোনাগ্রাম এলাকায় গড়াই নদীর ভাঙন রোধে ৩৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৮০০ মিটার বেড়িবাঁধের কাজ শরু হয়েছে৷ এছাড়াও মরাবিলা প্রান্তে ৮০ মিটার এলাকার জুড়ে ২১৩ টি টিউব ব্যাগ ও ৪৮০ টি জিওব্যাগের কাজ ও শুরু হয়েছে।
নারুয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহুরুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক বছর ধরে নারুয়া ইউনিয়নের পাশ দিয়ে প্রবাহিত গড়াই নদীর ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। তবে মরাবিলা গ্রামের এই এলাকায় এর আগে পানি উন্নয়ন বোর্ডের তরফ হতে তেমন কোনো পদক্ষেপ না নিলেও এখন যে কাজ হচ্ছে তাতে করে অন্তত ৬ শত হেক্টর ফসলি জমি বেচে যাবে। সেই সাথে স্থানীয়রা একটু হলেও ঝুঁকি মুক্ত ভাবে রাত্রি যাপন করতে পারবে।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর