রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের রাজশাহীতে গৃহবধূকে হত্যা করে আত্মহত্যা হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ স্ত্রীকে নির্যাতনের পর শশুরকে হত্যার চেষ্টা, প্রতিবাদে মানববন্ধন কলাপাড়ায় আওয়ামীলীগ নেতাকে গায়েব করার হুমকী দেয়ায় যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে থানায় সাধারন ডায়রী
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

জামালপুরে যমুনার বামতীর সংরক্ষণ বাঁধে ধ্বস

জামালপুর প্রতিনিধি / ৭৭
নিউজ আপঃ বৃহস্পতিবার, ১৯ মে, ২০২২, ১:৫৯ অপরাহ্ন

জামালপুর জেলার ইসলামপুরে যমুনার পানি বৃদ্ধির সাথে বাম তীর সংরক্ষণ বাঁধে ব্যাপক ধ্বস দেখা দিয়েছে। জানাযায়, বুধবার (১৮ মে) বিকালে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে জেলার ইসলামপুর উপজেলার কুলকান্দি পূর্বপাশে অন্তত ২০ মিটার অংশে বাঁধ ধ্বসেগেছে।

ফলে হুমকীর মুখে পড়েছে কুলকান্দি শামছুন্নাহার উচ্চ বিদ্যালয়, ঐতিহ্যবাহী মিয়া বাড়ী মসজিদ, মাদরাসা, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কুলকান্দি মাগুন মিয়ার বাজার, অসংখ্য বসতবাড়ী ও ফসলি জমি।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সুত্রে জানাযায়,গত ২০১০ সালে প্রমত্তা যমুনার ভাঙ্গন প্রতিরোধে জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ফুটানী বাজার থেকে শুরু করে ইসলামপুর উপজেলার উলিয়াবাজার পর্যন্ত এবং সরিষাবাড়ি উপজেলার পিংনা পর্যন্ত মোট ১৬ দশমিক ৫৫ কিলোমিটার যমুনার বাম তীর সংরক্ষণ বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প হাতে নেয় সরকার।

প্রকল্পটি জামালপুরের পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) এর অধিনে মোট ৪৫৫ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি ২০১০ সাল থেকে শুরু হয়ে ২০১৭ সাল নাগাত শেষ করা হয়। এই বাঁধ নির্মাণের ফলে ইসলামপুর উপজেলার পার্থশী, কুলকান্দি,বেলগাছা ও চিনাডুলি ইউনিয়নের বিশাল এলাকা নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষা পায়। কিন্তু প্রতিবৎসর বিভিন্ন স্থানে হঠাৎ করে বাঁধ ধ্বসে নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায়। ফলে আবারও আতংঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে ভাঙ্গন কবলিত এলাকার মানুষ।

এ বিষয়ে স্থানীয়রা জানান, বাঁধের ধস প্রতিরোধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আবারও অসংখ্য বসতবাড়ী ও ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

এ ব্যাপারে জামালপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবু সাঈদ জানান, যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কুলকান্দি হার্ডপয়েন্টের পূর্বপাশে বাঁধ ধ্বসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিষয়টি আমরা উর্ধ্বতন কর্তৃংপক্ষকে জানিয়েছি। হয়তো খুব দ্রুত সময়ের মাঝে ক্ষতিগ্রস্থ অংশে মেরামতের ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর