রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
রাজশাহীতে জমি সংক্রান্তের জেরে মিথ‍্যা সংবাদ প্রকাশে প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বাঘায় দুর্বৃত্তদের গ্রেফতারের দাবিতে চিকিৎসকদের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন বাঘায় সমাজসেবার সানোয়ারের জাদুর কাঠিতে সুস্থ-সবল শত মানুষ এখন প্রতিবন্ধি সাভারের গান্ধারিয়ায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে মানববন্ধন বাঘায় নবাগত ইউএনও’র সাথে প্রধান শিক্ষকদের মতবিনিময় সভা ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩ শিমুলতলা জোনাল অফিসে গ্রাহক হয়রানি ও অনিয়মের অভিযোগ বাঘায় সাংবাদিক পরিবারের উপর হামলা,থানায় মামলা ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলার আসামী কাউন্সিলর সাহেব আলীর শাস্তি চায় এলাকাবাসি মানবিক বাংলাদেশ চায় জামায়াত: ডা. শফিকুর রহমান সাভারে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

মধুখালীতে পিয়াজের বাম্পার ফলনে চাষী খুশি

মধুখালী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি / ২৪৩
নিউজ আপঃ রবিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২২, ৩:১৭ অপরাহ্ন

ফরিদপুরের মধুখালীতে পিয়াজের বাম্পার ফলন হয়েছে। এত চাষী বেজায় খুশি। কিন্তু পিয়াজের বাজারদর কম হওয়ায় লোকসানে মাথায় হাত।

মধুখালীতে সাধারনত ৩ ধরনের পিয়াজ চাষ হয়ে থাকে। হালি,মুড়িকাটা ও দানা পিয়াজ। সারা দেশের মধ্যে ফরিদপুর জেলা পিয়াজ চাষে সেরা। ফরিদপুরের ৯টি উপজেলার মধ্যে মধুখালী উপজেলা হচ্ছে দ্বিতীয় অবস্থানে।

এ বছর প্রচুর পিয়াজ উৎপাদন হয়েছে মধুখালী উপজেলাতে। উপজেলার ১টি পৌরসভাসহ ১১টি ইউনিয়নে কম বেশী পিয়াজের চাষ হয়ে থাকে। উপজেলার রায়পুর, কোরকদি, জাহাপুর , কামালদিয়া, মেগচামী,আড়পাড়া এবং ডুমাইন ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে প্রচুর পিয়াজ চাষের উর্বর জমি রয়েছে যে কারনে চাষও হয় বেশী।

এ বছর মধুখালী উপজেলাতে পিয়াজের বাম্পার ফলন হয়েছে। পিয়াজের মৌসুম হওয়ায় বাজারের মুল্য কম। চাষী পিয়াজের বাম্পার ফলনে খুশি হলেও কম দামে বিক্রয়ের জন্য লোকসানে মাথায় হাত।

এ বছর পরপর ৩ দফায় পিয়াজ রোপন মৌসুমে বৃষ্টি হওয়ায় ক্ষতির মুখে পড়ে পিয়াজ চাষী। সর্বোপরি পিয়াজ বীজ রোপনে চাষী সক্ষম হলেও দামের বেলা লোকসান। পিয়াজ বীজ রোপন আবাদ ও ঘর পর্যন্ত আসতে প্রতি মণ পিয়াজে খরচ হয়েছে ১১/১২শত টাকা।

বিক্রয় হচ্ছে প্রতিমণ ৭/৮শত টাকা। লোকসানের মুখে ৪/৫শত টাকা মণপ্রতি। পিয়াজের বাম্পার ফলনে খুশি হলেও লোকসানে মাথায় হাত পিয়াজ চাষীর।

উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের ব্যাসদী গ্রামের পিয়াজ চাষি রাসেল আহম্মেদ জানান, নিজ এক একর ১০ শতাংশ জমিতে পিয়াজ চাষ করেছি।আশা করছি ২শত মণের বেশী উৎপাদন হবে। বীজ ও কৃষি শ্রমিক বাবদ প্রায় ৯০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। বিক্রয় হবে ১ লক্ষ ৮০হাজার টাকা।

আমিতো লাভের আশা করছি। নিয়ম মেনে চাষ করলে ফসল ভাল হবে এবং লাভও হবে। এ বছর পিয়াজ চাষের অবস্থা জানতে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আলভীর রহমানের কাজে জানতে চাইলে তিনি জানান, মুড়িকাটা প্রায় ২৪০ হেক্টর,দানা ১৬০ হেক্টর এবং হালি ২হাজার ৮৩০ হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছে।

এ বছর উপজেলায় প্রায় ৪৪ হাজার ৪শত ৭৯ মেট্টিক টন পিয়াজ উৎপাদন হবে আশা করি। চাষী ভাইদের জন্য একটাই ট্রিপস নিজস্ব উদ্যোগে সংরক্ষণ ও আড়তে যোগাযোগ করে নিজেরা দলবদ্ধ হয়ে পিয়াজ বিক্রয় করলে সঠিক দাম ও লাভবান হবেন।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share