রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৭:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
দুর্যোগ মোকাবিলায় ১ কোটি স্বেচ্ছাসেবী গড়ে তোলার পরিকল্পনা……প্রতিমন্ত্রী মহিব। রুয়েট কর্মকর্তার প্রাণনাশের হুমকি রাজাকারের শ্যালকের পক্ষ নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা সেভ দ্য রোডের ১৫ দিনব্যাপী সচেতনতা ক্যাম্পেইন সমাপ্ত অবৈধ গ্যাস সংযোগে ‘আকাশ” সিন্ডিকেট রাজশাহীতে জালিয়াতি করে জমি হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে স্বাধীনতা দিবসে নতুনধারার দিনব্যাপী কর্মসূচি অনুষ্ঠিত বাঘায় স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালন পাইকোর (paicoo) ফাঁদে পা দিয়ে নিঃস্ব হাজারো যুবক হাজার কোটি টাকা উধাও মিরপুর ঝিলপাড় বস্তিতে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ ফের ফায়ার হাইড্রেন্ট স্থাপনের দাবি
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

মরা মুরগী বিক্রির দোকান বন্ধ করে দিলেন ইউএনও

পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি / ৯৭
নিউজ আপঃ রবিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২২, ২:৫৮ অপরাহ্ন

খুলনার পাইকগাছায় পৌর সদরে মরা মুরগী বিক্রির দায়ে মাংসের দোকান বন্ধ করে দিলেন ইউএনও। শনিবার বিকেলে পৌর মাংস বাজারে এ ঘটনা ঘটে। জানা যায়, পৌরসভার ব্রয়লার মাংস বাজারে মরা মুরগীর মাংস দীর্ঘদিন ধরে বিক্রি করছে।

বিশেষ করে অধিকাংশ খাবার হোটেলে বিক্রি করা হয়। মাংস ক্রেতা ইসমাইল হোসেন খোকা জানান, পহেলা রমজান উপলক্ষে ২ কেজি ২’শ গ্রাম ওজনের ব্রয়লার মুরগী ক্রয় করেন। যা ওদের মাধ্যমে পরিস্কার করতে দেন। অল্প সময়ের মধ্যে জবাই করার আগেই তাদের বস্তাবন্ধি মরা মুরগী পরিস্কার করে প্যাকেট করে দেয়।

পাশে দুই বস্তা জবাই করা মুরগী দেখে সন্ধেহ হয় তার। সে বিষয়টি জানতে চাইলে মাংস্য ব্যবসাই পা ধরে কান্নাকাটি করে এবং বলে ভুল হয়ে গেছে। আর এমন হবে না। সে তাৎক্ষণিক পৌর প্যানেল মেয়র মাহাবুবুর রহমান রঞ্জুকে জানান।

পৌর প্যানেল মেয়র জানান, শনিবার বিকাল ৪ টায় পৌর সদরে মুরগী ব্যবসায়ী খায়রুল আলমের নিকট খোকা সরদার নামে একজন ক্রেতা মুরগী কিনে পরিস্কার করে দিতে বলে। তিনি তার নিজিস্ব ঘরে পরিস্কার করে ক্রেতাকে দিলে ক্রেতার সন্ধেহ হয়। এ সময় তার ঘরে ঢুকে পড়ে। তখন দেখে দুই বস্তায় ১৫/২০ টি মরা মুরগী রয়েছে। তাদের কাছে জিজ্ঞেস করলে বলে ভালো মুরগী রেখে মরা মুরগী দেয়া হয়েছে। সেটি আমাদের ভুল হয়েছে বলে দোকান থেকে পালিয়ে যায়।

এ সময় পৌর প্যানেল মেয়র ও ষোলআনা ব্যবসায়ী সমিতির নের্তৃবৃন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানান। ষোলআনা ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি শুকুরুজ্জামান জানান, এমন ঘটনা কয়েকবার সে ঘটিয়েছে।

পৌর সদরের আরেক ক্রেতা সুশান্ত মন্ডল জানান, আমি মুরগী ব্যবসায়ী খায়রুল আলমের নিকট থেকে ১ কেজি ২ শ গ্রাম মুরগী কিনে পরে ১ কেজি ৯শ গ্রাম মরা মুরগী দেয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মমতাজ বেগম বলেন, মরা মুরগী বিক্রির কথা শুনেছি। তাকে দোকানে না পেয়ে পৌর প্যানেল মেয়রকে ঘর বন্ধ করে দেয়ার জন্য বলেছি। পরে আইগত ব্যাবস্থা নেয়া হবে।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর