মো.ফরিদ উদ্দিন বিপু,কলাপাড়া(পটুয়াখালী)প্রতিনি
এসময় বক্তারা বলেন, নির্মাধীন বিদ্যুৎকেন্দ্র আরপিসিএল’র ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নরিনকো ইন্টারন্যাশনাল পাওয়ার লিমিটেড’র ভুমি উন্নয়ন কাজের অব্যবস্থাপনার ফলে প্রায় ১’শ একর তিন ফসলী জমি, বসতভিটা ও রাস্তা জলাবদ্ধতার কবলে পড়েছে। নষ্ট হয়ে গেছে প্রায় ১০ লক্ষাধিক টাকার ঘেরের মাছ।
বক্তার আরো বলেন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা না রেখেই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান র্নিমানাধীন প্রকল্পের পানি ফসলী জমিসহ ঘেরের মধ্যে দিয়ে নিষ্কাশন করছে। পানির স্্েরাতের সাথে প্রকল্পের বালু বেড়িয়ে এসে কৃষি জমিতে ব্যহৃত পানি নিষ্কাশনের একমাত্র খালটি ভরাট হয়ে যাওয়ায় চরম বিপাকে পড়েছে কয়েক”শ কৃষক পরিবার।
বিষয়টি একাধিকবার ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের জানানো হলেও সমস্যার সমাধান না করে প্রতিদিন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। এতে দিনদিন ভুক্তভোগীদের সমস্যা আরো প্রকট হচ্ছে।
ভুাক্তভোগীরা সমস্যা সমাধানে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এব্যাপারে আরপিসিএল নরিনকো ইন্টারন্যাশনাল পাওয়ার লিমিটেড’র বিভাগীয় উপ প্রকৌশলী শওকত ওসমান’র কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, সম্যসা সমাধানে ইতোমধ্যে স্থানীয় বেশ কয়েক জনের সাথে কথা হয়েছে। বালু অপসারনের লক্ষে কাজ চলমান আছে। দ্রæত’ই যতটুকু সমস্যা আছে তা সমাধান করা হবে।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু হাসনাত মো. শহীদুল হক জানান, ভুক্তভোগী কৃষরা লিখিত অভিযোগের মাধ্যমে আমাকে জানিয়েছে। বিষয়টি ওই কোম্পানির প্রকৌশলি যিনি আছেন তাকে অবহিত করা হয়েছে। এছাড়া সংশ্লিস্ট ইউয়িন চেয়ারম্যানকে রিপোর্ট দেয়ার জন্য বলা হয়েছে।