বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
জামাল হত্যা মামলার বাদী ইমরানের বসত বাড়ি, দোকানপাট ও বিভিন্ন স্থাপনায় হরিলোট প্রতিবাদে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশেষ মতবিনিময় সভা মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্ব-পরিবারে হামলার শিকার

নিজস্ব প্রতিনিধি / ৯৯
নিউজ আপঃ মঙ্গলবার, ২ আগস্ট, ২০২২, ৮:২০ পূর্বাহ্ন

আশুলিয়া থানার ইয়ারপুর ইউনিয়নের জামগড়া মীর বাড়ি এলাকায় দেলোয়ার মীর ও তার পরিবারের উপর হামলা চালিয়েছে একই এলাকার মোল্লা পরিবারের লোকজনেরা। এব্যপারে আশুলিয়া থানায় একটি মামলার প্রস্তুতি চলছে।

 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গত ৩০ জুলাই স্থানীয় সাত্তার মীরের বাড়ীর ভাড়াটিয়া সাবরিনা জাহান কেয়া(১৪)‘র অনুরুধে তার প্রেমিক নরসুন্দর সৈয়দ ফয়সাল মিয়া (২৪) কেয়াকে নিয়ে বাড়ির বাইরে বেড়াতে যায়। পরে কেয়ার পরিবার এই ঘটনা জানতে পেরে প্রেমিক ফয়সাল মিয়াকে ধরে এনে মীর বাড়ীর সামনে ব্যপক মারধোর করে।

এসময় বাড়ীর সামনে এসব ঘটনা দেখে স্থানীয় বাসিন্দা দেলোয়ার মীর বাধা দিলে, তার উপর চড়াও হয়ে ওঠে মারধোরে অংশগ্রহনকারী নেয়ামত ওরফে সাত্তার মীরের বাড়ীর ম্যানেজার শহিদুল(৩৮)। পরে তাদের দুই পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটির হলে পরিস্থিতি সামাল দিতে ম্যানেজার শহিদুলকে ধাক্কা দিয়ে তাড়িয়ে দেয় দেলোয়ার মীর। পরে ঐ ধাক্কার সূত্র ধরে সাত্তার মীরের বাড়ীর ম্যানেজার শহিদুল, স্থানীয় কাউছার মোল্লা, শফিক মোল্লা, জলিল, অপু, বাবু, জব্বার, বাহার আলীসহ অজ্ঞাত আরো ১২/১৫ জন দেশীয় অস্ত্র লাঠিসোটা এবং রামদা নিয়ে বাড়ীর সামনে দাড়িঁয়ে থাকা অবস্থায় দেলোয়ার মীরের উপর হামলা চালায়। পরে বাবাকে বাঁচাতে আসে দেলোয়ার মীরের দুই ছেলে এবং স্ত্রী আন্না বেগম।

এসময় হামলাকারীরা দেলোয়ার মীরের পরিবারের উপরেও হামলা চালিয়ে, বড় ছেলে সাহেদ মীরের হাত ভেঙ্গে ফেলে এবং ছোট ছেলে অন্তর মীর ও স্ত্রী আন্না বেগমকে ব্যাপক মারধোর করে রাস্তায় ফেলে চলে যায়। পরে অবস্থা বেগতিক দেখে, ঘটনাকে অন্য দিকে ধাবিত করতে সাবেক বিএনপি নেতা ইউনুস মীরের পরামর্শ মতে হামলাকারীরা আশুলিয়া থানায় অভিযোগের চেষ্টা করে বলে দাবী করে প্রত্যক্ষদর্শিরা। এব্যাপারে জানতে যোগাযোগ করতে চাইলে প্রকাশ্যে আসতে রাজী হয়নি হামলাকারীরা।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share