হালিমা খাতুন একজন অবসর প্রাপ্ত সরকারী চাকুরীজীবী তিনি পরিবার পরিকল্পনা বিভাগে চাকুরী করতেন, স্বামী ছিলেন স্কুল শিক্ষক তিনিও মারা গেছেন বেশ কয়েক বছর আগেই। ২ কন্যা সন্তান তাদেরও বিয়ে হয়েছে, রয়েছে নাতী নাতনি।
শুক্রবার (২৪ মার্চ) পবিত্র মাহে রমজানের প্রথম দিনে ইফতারের পূর্ব মহুর্তে প্রতিবেশীর বাড়ীতে ইফতার দিয়ে ফিরে আসার পথে দ্রুতগামী মোটর সাইকেল কেড়ে নিল হালিমা খাতুনের প্রাণ। ঘটনাটি হালিমা খাতুনের বাড়ীর সামনে। পৌরসভার গুধিবাড়ী গ্রামে শাহজুই (রহঃ) মাজারের অনুতি দূরে। দ্রুত গতির মোটর সাইকেল তাকে ধাক্কা দিলে স্থানীয়রা ছুটে এসে প্রথমে পাংশা হাসপাতালে নিয়ে যায় অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে কর্তব্যরত চিকিৎসক ফরিদপুর নেওয়ার পথে জেলার কালুখালী উপজেলার গান্দিমারা এলাকায় হালিমার মৃত্যু হয়। রোজা রেখে অন্যের বাড়ীতে ইফতার দিয়ে ফেরতে গিয়ে সড়ক দূর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়।
এ ব্যপারে পাংশা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) ইফতে খায়রুল আলম প্রধান বলেন আমরা বিষয়টি শুনার পরপরই ঘটনা স্থলে গিয়েছি মৃত্য ব্যাক্তির পরিবার বিনা ময়না দতন্তে লাশ পায়বার আবেদন করলে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে লাশ দাফনের জন্য বলা হয়েছে। এ ঘটনায় ওই মটর সাইকেল জব্দ করেছে পুলিশ।