শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
জামাল হত্যা মামলার বাদী ইমরানের বসত বাড়ি, দোকানপাট ও বিভিন্ন স্থাপনায় হরিলোট প্রতিবাদে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশেষ মতবিনিময় সভা মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

চেয়ারম্যান আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের যত অপকর্ম!

নিজস্ব প্রতিনিধি / ৪২৫
নিউজ আপঃ মঙ্গলবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২১, ২:৫৩ অপরাহ্ন
পাট্টা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ সভাপতি আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস

আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস পাংশা উপজেলার পাট্টা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ সভাপতি। তিনি উপজেলার কুখ্যাত অস্ত্রধারী ক্যাডার বাহিনীর প্রধান। তার দূর্নীতি ও চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। শালিসী বিচার করে অসহায় মানুষের টাকা আত্মসাতের অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে এই চেয়ারম্যোনের বিরুদ্ধে। দখল বানিজ্য ও ত্রাণের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার কথা এখন স্থানীয়দের মুখে মুখে।

সরকারি জমি দখল করে বিলাস বহুল বাড়ি নির্মাণ করেছেন আওয়ামিলীগের এই নেতা। এমনকি তার হাত থেকে রক্ষা পায় নি ত্রানের টিনও। সরকারি আসবাবপত্র নিজের ব্যাক্তিগত কাজে ব্যাবহারে বিশেষ পারদর্শী দুর্নীতিতে কুখ্যাত এই চেয়ারম্যান।

টাকার বিনিময়ে বি এন পিকে আওয়ামীলীগে অনুপ্রবেশের সুযোগ দেয়ায় তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছে স্থানীয় আওয়ামিলীগের নেতা-কর্মীরা।

রেহাই পায়নি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও। পাংশা উপজেলার পাট্টা ইউনিয়নের পুঁইজোর এ জি এম উচ্চবিদ্যালয়ের ৪৭ শতাংশ জমি মাহমুদ বিশ্বাস নামের এক সন্ত্রাসী দখল করে আছেন কয়েক বছর ধরে।

পুঁইজোর এ জি এম উচ্চবিদ্যালয়ের সভাপতি পাট্টা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের ফুফাতো ভাই হওয়ার সুবাদেই এই জমি দখলে আছে এই সন্ত্রাসী। স্কুলের জমি দখলে আনাও সম্ভব হচ্ছে না।


আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস ,তার অর্থ্যে উপার্যনের প্রাধাণ প্রধান কৌশল হিসেবে বেছে নিয়েছেন শালিসি বিচারের নামে চাঁদাবাজি। পাট্টা ইউনিয়ন থেকে এখন পর্যন্ত ৭০/৭২ শালিসি ব্যবস্থার মাধ্যেমে ১ কোটি টাকারও বেশি হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে এই নেতার বিরুদ্ধে। এর প্রমান দিতে প্রস্তুত পাট্টা ইউনিয়নের নির্যাতিত জনগন।

পাট্টা ইউনিয়নের চাউলের কার্ডেও থাকে তার বিশাল দূর্নীতি। তিনি তার পছন্দের বিশেষ বিশেষ ব্যক্তিদের মাঝে কার্ড বন্টণ করেন।

তার এই চাউলের কার্ডে দূর্নীতির কারণে সাধারণ দিনমজুরিরা চরম কষ্টের মাঝে জীবণ যাপন করছেন। সরকারিভাবে একটা ইউনিয়নে অনেকগুলো প্রজেক্ট পাস হয়। কিন্তু আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস ইউনিয়নের কোন কাজ করেননা বরং সেই সব প্রযেক্টের টাকা সম্পূন্য তিনি হাতিয়ে নেন।

এ সম্পর্কে চেয়াম্যান আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসকে মুঠোফোনে ফোন দিলে তিনি ফোন রিসিভ করে কথা বলেন নাই। এই মুনা চেয়াম্যানের নামে থানায় একাধীক জিডি থাকলেও এর বিরুদ্ধে নিরব অবস্থানে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন।

এমনকি চেয়ারম্যান আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস সহিদ প্রমানিক মারধর করার মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী।

এ সর্ম্পকে পাংশা মডেল থানার অফিসার ইনর্চাজ মো. সাহাদত হোসেনের সাথে কথা বলে জানা যায়,থানায় মামলা তার নামে মামলা আছে তিনি ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share