আলহাজ্জ্ব মোহাম্মদ রফিকুল হক চৌধুরী।
সম্পাদক, বিডি সংবাদ ৭১__________
মোস্তফা ফিরোজ দ্বিপু স্কুল জীবনের অনেক অধ্যায় পার করেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আগমন। বর্তমান সময়ের আলোচিত “বেখবর”এর সিরোনাম মোস্তফা ফিরোজ দ্বিপু।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকা কালিন সময়ে শৈরচার এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র মৈত্রীর ছাত্র সংগ্রামে সাথে যুগপৎ আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে,
তার শিক্ষা জীবন থেকেই তিনি গরীব দুঃখি মেহনতী মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন,তিনি তুলে ধরেছেন সবসময় সমাজের অসংগতি গুলোকে, তিনি প্রকৃত মুক্তি যোদ্ধা ও প্রগতিশীল চিন্তা চেতনায় বিশ্বাসী হয়ে সর্বদা নিজেকে লালন করে করেই আজ এতদূর এগিয়েছে শুধু মাত্র তার নিরপেক্ষতা আর সততার বদৌলতে আজকের “মোস্তফা ফিরোজ দ্বিপু”
তিনি এখোনো নিরপেক্ষ বিচার বিসলিসনের মাধ্যমে দেশের মানুষকে স্বচেতন করে ভ্রাতিত্ব বোধ ও সম্প্রিতী বজায় রেখে একটি সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছেন, তিনি কারো পদাংক আর চাটুকারিতা ছাড়াই দেশের স্বার্থে, রাজনিতি বীদ, বুদ্ধিজীবি,সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে এমন কি প্রসাসনের অনিয়ম গুলোর গঠনমূলক সমালোচনার মধ্যমে শোংশোধনের নিরলস ভাবে সাংবাদিকতার পেশাগত দায়ীত্ব পালন করে যাচ্ছেন,সাংবাদিক হচ্চে জাতির বিবেক, সেই রকম পেশাগত দায়ীত্ব পালন করতে দেখা যায়না সচারচর, যেখানে চারিপাশে কিছু সাংবাদিক চাটুকারিতা আর তৈলমর্দন করতে গিয়ে নিজের পেশাদারিত্ব কে ভুলে যায় সেখানে, মোস্তফা ফিরোজ তিনি জনতার কথা বলেন, গরিব দুঃখি মেহনতী মানুষের কথা বলেন, তিনি শাম্যর কথা বলেন তিনি আমাদের রেমিটেন্স যোদ্ধা প্রবাসীদের কথা বলেন, আপনারা সবাই জানেন “প্রবাসী মুখ” নামের এই অনুশ্ঠানটি খুবই জনপ্রিয়তা পেয়েছে, শুধু কি তাই ইদানিং সম্প্রতি সময়ে তার
“বেখবর ” নামের একটি ফেইসবুক পোস্ট টি আমাদের বিডি সংবাদ ৭১ এর দৃষ্টি আকর্ষণ হয়েছে এই “বেখবর” নামের শিরো নামটি
>> বেখবর> জনগুশ্ঠির খবরে পরিনত হয়েছে, তিনি প্রতিদিন এই বেখবর পোস্টে কোন কোন গঠনমূলক খবর নিয়ে হাজির হন,
তার এই সংক্ষিপ্ত “বেখবর”পোস্টে দেশে এবং বহির্বিশ্বে কি হচ্ছে কি হবে,কি হতে যাচ্ছে, কেন হতে যাচ্ছে, তার কিছুটা আগাম বার্তা দিয়ে পাঠক স্রোতাদের মন জয় করেছে। তিনি প্রকৃত একজন কলম সৈনিক, তিনি সব সময় স্বাধীনতার কথা বলে,
যেমন বলেছিল রফিক, বরকত, সালাম, জব্বর,৩০ লক্ষ শহিদের রক্ত আর অগনিত মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে কেনা এই স্বাধীনতা।
স্বাধীনতার ৪৭ বৎসর পর এসেও কি আমরা সে স্বাধীনতা ভুগ করতে পারছি? সে সৈরচার এরশাদ সরকার থেকে এই সরকার পযন্ত আমরা কি আদো পিরে পেয়েছি স্বাধীনতা? পিরে পেয়েছি গনতন্ত্র? “বেখবর” এ- মোস্তফা ফিরোজ সে গনতন্ত্রের কথা বলে যেমন টা ছেয়েছিল শহিদ সোরোওয়ার্দি,মাওলানা ভাসানী, একে ফজলুল হক, সুফিয়া কামাল,অসংখ্য কবি সাহিত্যক,বুদ্ধি জীবি,কবি মতিউর রহমান মল্লিক,কবি জসিম উদ্দিন,জাতিয় কবি নজরুল ইসলাম,”স্বাধীনতার ঘোষক”
“প্রয়াত রাস্ট্রপতি শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান,এবং যার কথা না বললেই নয় যার নেতৃত্বে পুরা বাংগালী জাতি একত্রিত হয়ে তার ডাকে সাড়া দিয়ে ৯ মাস রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছে। তিনি হলেন আমাদের ফাউন্ডার ”
জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান”
তার স্বপ্ন ছিল ডিজিটাল স্বাধীন সোনার বাংলা দেশ, সে স্বাধীনতা কি আমরা পেয়েছি? হা পেয়েছি একটা ডিজিটাল আইন যে আইন আমার স্বাধীনতা কে কেড়ে নিল,গনতন্ত্র কেড়ে নিল, কথা বলার অধিকার কেড়ে নিল,আমরা চাই কথা বলার অধিকার, সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা,
গনতন্ত্রের পূর্ণউদ্ধার, সকল হানাহানি হিংসাত্মক নৈরাজ্যের অবসান ঘটিয়ে রাজনৈতিক সাংস্কৃতিক সামাজিক সহবস্থান, এবং সম্প্রতির বাংলাদেশ।
যে দেশে প্রতিটি নাগরিকের সমান সুযোগ সুবিধা থাকবে, থাকবে না কোন হানাহানি থাকবে শুধু ভালোবাসা, যেমন করে রচয়িতা করে ছিলেন রবীন্দ্র নাত ঠাকুর, আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি,এই ভালোবাসা মানুষের মনে অটুট থাকলেই আমরা পারবো সুন্দর সমৃদ্ধশালী একটি বাংলাদেশ গড়তে, আর স্বার্থক হবে আমাদের স্বাধীনতা।স্বার্থক হবে তখন মোস্তফা ফিরোজ দ্বিপু “বেখবর”