শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
রাজশাহীতে জমি সংক্রান্তের জেরে মিথ‍্যা সংবাদ প্রকাশে প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বাঘায় দুর্বৃত্তদের গ্রেফতারের দাবিতে চিকিৎসকদের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন বাঘায় সমাজসেবার সানোয়ারের জাদুর কাঠিতে সুস্থ-সবল শত মানুষ এখন প্রতিবন্ধি সাভারের গান্ধারিয়ায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে মানববন্ধন বাঘায় নবাগত ইউএনও’র সাথে প্রধান শিক্ষকদের মতবিনিময় সভা ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩ শিমুলতলা জোনাল অফিসে গ্রাহক হয়রানি ও অনিয়মের অভিযোগ বাঘায় সাংবাদিক পরিবারের উপর হামলা,থানায় মামলা ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলার আসামী কাউন্সিলর সাহেব আলীর শাস্তি চায় এলাকাবাসি মানবিক বাংলাদেশ চায় জামায়াত: ডা. শফিকুর রহমান সাভারে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

বাংলাদেশের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নজর রাখবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

প্রতিবেদকের নাম / ৪২০
নিউজ আপঃ বুধবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৮, ৪:৩৪ অপরাহ্ন

বাংলাদেশের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নজর রাখবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন
>>>>>>>>>>>>>
জসিম মাহমুদঃ
নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, ইইউ বাংলাদেশের নির্বাচনে নজর রাখবে। তবে প্রস্তুতি না থাকায় তারা নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে না। ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচন বিশেষজ্ঞ দল ৪০ দিন অবস্থান করে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবেন। আজ বুধবার দুপুরে নির্বাচন কমিশন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য কমিশনারদের সঙ্গে বৈঠক করেন ইইউ প্রতিনিধি দল। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য চার কমিশনারসহ নির্বাচন কমিশনের সচিব বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। ইইউ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশ সফরে আসা ইইউ নির্বাচনী বিশেষজ্ঞ এবং দল প্রধান ডেভিড নয়েল ওয়ার্ড।

এছাড়া প্রতিনিধি দলে ছিলেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ইরিনি-মারিয়া গোওনারি, ঢাকাস্থ ইইউ রাষ্ট্রদূত রেনজি তেরিঙ্ক এবং ইইউ দূতাবাসের রাজনৈকি বিভাগের প্রথম সচিব এরিকা হ্যাজোন্স। প্রায় ১ ঘন্টা বৈঠক শেষে নির্বাচনী পর্যবেক্ষক না পাঠানো এবং নির্বাচনী বিশেষজ্ঞ পাঠানো নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, অনেক কারনেই বাংলাদেশে নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানো হয়নি। একটি পূর্ণ নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দল পাঠাতে বেশ আগে থেকেই অনেক প্রস্তুতি নিতে হয়।

যার প্রস্তুতি কমপক্ষে ৬ মাস আগে থেকে শুরু করতে হয়। আমাদের অন্যান্য অংশিদার দেশগুলো থেকেও নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানোর চাপ রয়েছে। ফলে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ইইউ সদরদপ্তর নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। ফলে যতগুলো দেশ থেকে নির্বাচনী পর্যবেক্ষক পাঠানোর অনুরোধ এসেছে, তার সবগুলো রাখা ইইউর পক্ষে সম্ভব নয়। তিনি বলেন নির্বাচনী পর্যবেক্ষক ইইউ না পাঠালেও চেষ্টা করেছে একটি নির্বাচনী বিশেষজ্ঞ দল প্রেরনের। যার মাধ্যমে ইইউ বাংলাদেশের প্রতি তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছে।

নির্বাচন কমিশনকে ইইউ পক্ষ থেকে কি ধরনের সুপারিশ করা হয়েছে এবং তার জবাবে ইসি থেকে কি জানানো হয়েছে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের সাফল্য কামনা করেছি। কারন ১০ কোটি ৪০ লাখ ভোটার এবং ৪০ হাজার নির্বাচনী কেন্দ্র নিয়ে ইসির সামনে একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ আসছে। একি একটি বড় কর্মজজ্ঞ। আমরা আশা করি এটি একটি বেশ প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হবে। সেই সঙ্গে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। তিনি বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনারদের সঙ্গে বেশ ভালো বৈঠক হয়েছে। বৈঠকটি মূলত ইইউর নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরিচয় করার দেয়ার জন্য অনুষ্টিত হয়েছে। ইইউর নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশে ৪০ দিনের মত থাকবেন। বাংলাদেশে থাকাকালিন নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করবেন। সেই সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে তাদের কিছু সুপারিশ দেয়ার কথা রয়েছে। তিনি বলেন, ইইউ নির্বাচনী বিশেষজ্ঞ দলের সফরের উদ্দেশ্য নিয়ে তিনি বলেন, তাদের সফরের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বাংলাদেশের নির্বাচনে ইইউ আগ্রহ রয়েছে তা প্রকাশ করা। ইইউ বাংলাদেশে আগামী জাতীয় নির্বাচনের দিকে চোখ রাখছে।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share