শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
রাজশাহীতে জমি সংক্রান্তের জেরে মিথ‍্যা সংবাদ প্রকাশে প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বাঘায় দুর্বৃত্তদের গ্রেফতারের দাবিতে চিকিৎসকদের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন বাঘায় সমাজসেবার সানোয়ারের জাদুর কাঠিতে সুস্থ-সবল শত মানুষ এখন প্রতিবন্ধি সাভারের গান্ধারিয়ায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে মানববন্ধন বাঘায় নবাগত ইউএনও’র সাথে প্রধান শিক্ষকদের মতবিনিময় সভা ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৩ শিমুলতলা জোনাল অফিসে গ্রাহক হয়রানি ও অনিয়মের অভিযোগ বাঘায় সাংবাদিক পরিবারের উপর হামলা,থানায় মামলা ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলার আসামী কাউন্সিলর সাহেব আলীর শাস্তি চায় এলাকাবাসি মানবিক বাংলাদেশ চায় জামায়াত: ডা. শফিকুর রহমান সাভারে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

কলাপাড়ায় ক্ষতিগ্রস্থ সেই কৃষকের তরমুজ ক্ষেত পরিদর্শন করলেন ইউএনও

মো.ফরিদ উদ্দিন বিপু,কলাপাড়া(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি, / ১৫৭
নিউজ আপঃ বুধবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২২, ৪:৪৬ অপরাহ্ন

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পাউবোর প্রকৌশলী কর্তৃক সাড়ে তিন হাজার তরমুজ গাছ উপড়ে ফেলা ক্ষতিগ্রস্থ সেই কৃষকের ক্ষেত পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক। বুধবার বেলা বারোটায় উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় উপজেলার ধুলাসার ইউনিয়নের পশ্চিম চাপলী গ্রামের ওই ক্ষেত পরিদর্শনে যান। এসময় কলাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এমআরএম সাইফুল্লাহ ও ধুলাসার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুল জলিল মাষ্টার উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য প্রায় ২ মাস আগে পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং বনবিভাগের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে মৌখিক অনুমতি নিয়ে পশ্চিম চাপলী গ্রামের বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধের ঢালে সাড়ে তিন হাজার তরমুজ গাছ রোপন করেন কৃষক দেলোয়ার। কিন্তু গত ১৬ জানুয়ারী হঠাৎ সকল তরমুজ চারা উপরে ফেলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন বেড়িবাঁধ রক্ষা প্রকল্পের প্রকৌশলী মনিরুল ইসলাম।

কৃষক দেলোয়ার কাঁদো কাঁদো কন্ঠে জানান, আমি মনির স্যারের হা-পা ধরে কান্নাকাটি করেছি। বলেছি প্রয়োজনে আমার নামে মামলা দেন। কিন্তু এই ক্ষতিটা করিয়েননা। সে আমার কথা শোনেনি। আমি ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে এ ব্যবসা শুরু করেছিলাম। আগে তাদের থেকে অনুমতিও নিয়েছি। তখন তারা বাঁধা দেয়নি। আমার বড় সর্বনাশ হয়ে গেছে।

কলাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এমআরএম সাইফুল্লাহ জানান, কৃষক দেলোয়ারের ৮শ‘ মাদায় প্রায় সাড়ে তিন হাজার তরমুজ গাছ হয়েছিলো। আর একমাস পরই এসব গাছে ফল আসতো। আমার ঘটনাস্থল স্থল পরিদর্শন করে ঘটনার সতত্যা পেয়েছি। আশা করছি খুব শীঘ্রই জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন দাখিল করতে পারবো।

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক জানান, জেলা প্রসাশনের  নির্দেশে সরেজমিনে পরিদর্শন করেছি। দুই একদিনের মধ্যে প্রতিবেদন পাঠানো হবে।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share