শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩, ০৮:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
সড়কের জায়গা দখল করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নীরব নিরাপত্তা আইনের অপপ্রয়োগ বন্ধ করুন : নতুনধারা সরকারী অনুদান রক্ষক যখন ভক্ষক পাংশায় ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় পারিবারিক কলহের জেরে এক ‍যুবকের আত্মহত্যা নোয়াখালীতে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্য জনক মৃত্যু রাজবাড়ী জেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত পাংশায় যথাযথ মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতিরোধে স্বাধীনতার চেতনা চর্চার দাবিসহ জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নতুনধারার পাংশায় গলায় ওড়না পেঁচিয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রীর আত্মহত্যা
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

মাধবপুরের জগদীশপুর অগ্রণী এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে বিদ্যূৎবিল দিয়ে গ্রাহকদের ভোগান্তি

প্রতিবেদকের নাম / ৩৫৭
নিউজ আপঃ রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:৪২ অপরাহ্ন

হীরেশ ভট্রাচার্য্য হিরো ৷৷ হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার জগদীশপুরে অগ্রণী এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে বিদ্যূৎবিল দিয়ে গ্রাহকদের ভোগান্তির শিকার হয়েছে,এই মর্মে ২৪ নভেম্বর রোববার গ্রাহকরা এজেন্টের অফিস ঘেরাও করে স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ পল্লীবিদ্যূতের ডিজিএম বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছে।

অভিযোগে প্রকাশ, গত ৩/৪ মাস ধরে গ্রাহকদের বিদ্যূৎবিল রেখে বিদ্যূৎ অফিসে জমা না দিয়ে তালবাহানা করে।গ্রাহকদের পরবর্তী বিলগুলো বকেয়া সংযোক্ত হয়ে আসে। এ ব্যাপারে গ্রাহকরা এজেন্টের কাছে ধরনা দিলে তারা এর সমাধান করবে বলে আশ্বস্ত করে। কিন্তু পরবর্তী মাসে আবার একই অবস্থা।বিদ্যূৎ লাইন কাটার ভয়, বকেয়া বিলের কোন সুরাহা না হওয়ায় গ্রাহকরা পল্লীবিদ্যূতের ডিজিএম বরাবরে লিখিত অভিযোগ সহ অনুলিপি প্রেরণ করেছে বিভিন্ন দপ্তরে।

এ ব্যাপারে, অগ্রণী এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে মুঠো ফোনে আলাপ কালে জানান, বিষয়টি স্পর্শকাতর, অচিরেই এর সমাধান হবে।

৭নং জগদীশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, ব্যাপারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, আমি গ্রাহকদের আশ্বস্ত করে বলতে চাই যথাযথ কর্তৃপক্ষ এর আশু সমাধান না করলে আইন শৃংখলা বিঘ্নিত হতে পারে।

পল্লীবিদ্যূতের ডিজিএমকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, অভিযোগ পেয়েছি, গ্রাহকদের স্বার্থে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

পল্লীবিদ্যূতের পরিচালক মিজানুর রহমান চকদার বলেন, গ্রাহক যাতে হয়রানির শিকার না হয়,সে ব্যাপারে আমি সবার সাথে আলোচনা করে এর সঠিক সমাধান করার চেষ্টা করছি।

স্থানীয় গ্রাহকরা জানায়, আমাদের কি দোষ। পল্লীবিদ্যূতের মনোনিত ব্যাংকে বিল পরিশোধ করে আবার জরিমানা সহ বিল দিতে হবে কেন। আমরা এর সঠিক সমাধান চাই।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর