শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩, ০৯:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
সড়কের জায়গা দখল করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নীরব নিরাপত্তা আইনের অপপ্রয়োগ বন্ধ করুন : নতুনধারা সরকারী অনুদান রক্ষক যখন ভক্ষক পাংশায় ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় পারিবারিক কলহের জেরে এক ‍যুবকের আত্মহত্যা নোয়াখালীতে মাদ্রাসা ছাত্রের রহস্য জনক মৃত্যু রাজবাড়ী জেলা আওয়ামীলীগের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত পাংশায় যথাযথ মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতিরোধে স্বাধীনতার চেতনা চর্চার দাবিসহ জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নতুনধারার পাংশায় গলায় ওড়না পেঁচিয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রীর আত্মহত্যা
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

বেনাপোল পোষ্ট অফিসে সঞ্চয় পত্রের মুনাফা ভোগীরা হয়রানীর শিকার: দুর-দুরান্ত থেকে আসা বয়স্করা বিপাকে

প্রতিবেদকের নাম / ৮২
নিউজ আপঃ সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:২২ অপরাহ্ন

বেনাপোল প্রতিনিধিঃ বেনাপোল পোষ্ট অফিসে সঞ্চয় পত্রের মুনাফা ভোগীরা প্রতিদিন হয়রানীর শিকার হচ্ছে। দুর-দুরান্ত থেকে আসা বয়স্করা পড়ছে বিপাকে। পোষ্ট অফিস কর্তৃপক্ষ তাদের মুনাফার টাকা না দিয়ে দিনের পর দিন বসিয়ে রাখার অভিযোগ রয়েছে। তারা বলছে ক্যাশে টাকা নেই। যশোর পোষ্ট অফিস থেকে টাকা আসলে টাকা দেয়া হবে। কিন্তু যশোর পোষ্ট অফিস থেকে সঠিক সময়ে টাকা না আসার কারনে তাদের এই ভোগান্তি। অনেক সঞ্চয় পত্রের মালিক, অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাদের এ সঞ্চয় পত্রের মুনাফার টাকার উপর সংসার চলে। চলে বাচ্চাদের লেখা-পড়াসহ সংসারের সমস্ত ব্যয়। কিন্তু তারা মুনাফার টাকা নিতে এসে নানা ভাবে হয়রানীর শিকার হচ্ছে। মুনাফা দেয়ার তারিখ শেষ হলেও পোষ্ট অফিস কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাত দেখাচ্ছে। মুকুল হোসেন নামে একজন সঞ্চয় পত্রের মালিক জানান আজ তিন দিন ধরে আসছি এবং ফিরে যাচ্ছি কিন্তু মুনাফার টাকা দিচ্ছে না। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চল থেকে আসা বয়স্করা পড়ছে বিপাকে তাছাড়া যাদের সাথে বাচ্চা আছে তাদের ও ভোগান্তির শেষ নেই।
বেনাপোল পোষ্ট অফিসের পোষ্ট মাস্টার শেখ জুলফিকার আলী জানান এ পোষ্ট অফিসে পেনশন সঞ্চয় পত্র আছে ১০৬ জনের, ৩ মাস অন্তর মুনাফা ভোগীদের সংখ্যা ২হাজার ৫শত ৬২ জন, পরিবার সঞ্চয় পত্র আছে ১ হাজার ২শত ৬০ জনের এবং বাংলাদেশ সঞ্চয় পত্র আছে ১ হাজার ১শত ৭৭ জনের। যার প্রতিদিন মুনাফা দিতে হয় ১০ লাখ টাকা। কিন্তু আমার এ অফিসে মুনাফা দেয়ার ক্ষমতা আছে ২ লাখ টাকা। বিধায় প্রতিদিন যশোর পোষ্ট অফিসের প্রধান কার্য্যালয় থেকে টাকা নিয়ে এসে এসব মুনাফা দিতে হয়। এ জন্য সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। তাছাড়া যশোরে টাকা চাইলেই তারা টাকা পাঠায় না । সময় লেগে যায় টাকা আসতে।
এ সময় কয়েকজন উপস্থিত সঞ্চয়পত্রের মুনাফা নিতে আসা মালিক জানান আমাদের সঞ্চয় পত্রের মেয়াদ এবার শেষ হলে আমরা আর পোষ্ট অফিসে টাকা রাখবো না। অন্য পথ খুঁজবো। এ ব্যাপারে সচেতন মহল পোষ্ট অফিসের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করছেন।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর