July 14, 2025, 6:11 am
Logo
শিরোনামঃ
বাঘায় মাদ্রাসার সরকারি বরাদ্দকৃত প্রকল্পের টাকা ভাগ-বাটোয়ারা এসএসসিতে তাহসান মাহমুদ চৌধুরী গোল্ডেন জিপিএ-৫ অর্জন অন্ধ মার্কেট রক্ষায় প্রতিবন্ধীদের মানববন্ধন — সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে উত্তাল সাভার ১০০গ্রাম গাঁজাসহ সাইফুল ইসলাম আটক কারাগারে গলায় ফাঁস দিলেন সাভার উপজেলা আওয়ামীলীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য ঈদুল আযহা উপলক্ষে SLA মানবাধিকার সংস্থার চেয়ারম্যান মোঃ জে এইচ রানার শুভেচ্ছা বার্তা বাঘা উপজেলায় ১৪১৩০ পরিবারের মাঝে ভিজিএফ চাল বিতরণ বাঘায় ট্যাপেন্ডাডল ট্যাবলেটসহ আটক ১ পশু কেনাকাটা ও ঈদ যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে কাজ করছে র‍্যাব আশুলিয়া রিপোর্টার্স ইউনিটি আত্মপ্রকাশ ; সভাপতি সৌরভ ও সম্পাদক সাকিব
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

বালিয়াকান্দির বীরমুক্তিযোদ্ধা ৩৭০ জন হতদরিদ্রের চোখের আলো ফিরিয়েছেন

আবুল কালাম আজাদ নিজস্ব প্রতিনিধি 333
নিউজ আপঃ Saturday, May 8, 2021

রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার সদর ইউনিয়নের খোর্দ্দমেগচামী গ্রামের বাসিন্ধা অবসরপ্রাপ্ত আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা খায়রুল বাশার খান। তিনি একজন বীরমুক্তিযোদ্ধা। অস্ত্র হাতে দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন। এখন সমাজসেবার ব্রত নিয়ে মানুষের সেবা করে চলেছেন। তার বদৌলতে চোখের আলো ফিরে পেয়েছেন ৩৭০জন দুস্থ ও হতদরিদ্র মানুষ।
ঈদকে সামনে রেখে উপলক্ষে শুক্রবার রাতে ১০জন দারিদ্র ও অসহায় মানুষের নিজের অর্থায়নে চোখের ছানি অপারেশন করেছেন। তারা হলেন, ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলার আড়পাড়া গ্রামের আলেয়া বেগম, কুরানিয়ার চর গ্রামের ইদ্রিস আলী শেখ, ফাতেমা বেগম, মনোয়ারা বেগম, গেন্দারদিয়া গ্রামের চম্পা বেগম, কাদিরপাড়া গ্রামের পুতুল রানী সিকদার, ইশোলিয়া গ্রামের সাহেরা বেগম, বোয়ালমারীর সেলিনা বেগম, বালিয়াকান্দি উপজেলার খোর্দ্দমেগচামী গ্রামের রওশন আলী শেখ, আঃ মজিদ শেখ।
সমাজসেবায় বিশেষ অবদানের জন্য ইতিমধ্যে পেয়েছেন রাষ্ট্রপতি পদক, মহাত্ম্যা গান্ধী পুরস্কার, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী স্বর্ণপদকসহ পাঁচটি পুরস্কার। ব্যক্তিজীবনে এক মেয়ে ও এক ছেলের জনক খায়রুল বাশার খান ১৯৮০ সালের ১ জুন আনসার বাহিনীতে যোগ দেন। এখন অবসর জীবন-যাপন করছেন। বিশেষ করে যাদের চোখে ছানি পড়েছে। অর্থাভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না এমন লোকজনকে খুঁজে বের করে ছানি অপারেশন করান নিজ খরচে। অবশ্য তাকে এ-কাজে সহযোগিতা করেন তার জামাতা খন্দকার শামীম। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও তাকে একটু ছাড় দেন। তা ছাড়া সড়ক দুর্ঘটনায় আহত মানুষকেও সাধ্যমতো সাহায্য করেন তিনি। জটিল রোগে যারা আক্রান্ত, তাদের চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তাও দেন খায়রুল বাশার খান।
খায়রুল বাশার খান বলেন, টাকার অভাবে একজন মানুষ ধীরে ধীরে চোখের আলো হারিয়ে ফেলবে, এটা হতে পারে না। তাই তিনি মানুষকে সহায়তা করেন। চাকুরী থেকে অবসর গ্রহণের পর এখন পুরোপুরি সমাজসেবায় আত্মনিয়োগ করেছেন। সমাজসেবাতেই তার আনন্দ। যতদিন বেচে থাকবেন এ সেবা প্রদান অব্যহত রাখার অঙ্গিকার করেন।


এই বিভাগের আরও খবর....
ThemeCreated By bdit.Com
Share