শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের রাজশাহীতে গৃহবধূকে হত্যা করে আত্মহত্যা হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার অভিযোগ স্ত্রীকে নির্যাতনের পর শশুরকে হত্যার চেষ্টা, প্রতিবাদে মানববন্ধন কলাপাড়ায় আওয়ামীলীগ নেতাকে গায়েব করার হুমকী দেয়ায় যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে থানায় সাধারন ডায়রী
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণের শুরুতেই অনিয়ম 

এ কে আজাদ  রাজবাড়ী / ১৫২
নিউজ আপঃ সোমবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২২, ১২:৫০ অপরাহ্ন

রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার গুরুত্ব স্থান ওয়াপদা মোড়ে জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মাণ করা হচ্ছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য।তবে স্থানীয়দের দাবী  নির্মাণ কাজের যথেষ্ট অনিয়ম হচ্ছে।
সরেজমিনে ঘটনা স্থলে গিয়ে দেখা যায়, চারটি রাস্তার সংযোগ স্থলে নির্মাণ হচ্ছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য। সেখানে যানবাহন স্বাভাবিক ভাবে চলাচলের মতো যথেষ্ট যাইগা নেই। এছাড়াও উক্ত ভাস্কর্য নির্মাণ ধীন বেদির চারপাশে দেওয়া ইট একাকী খসে পড়ছে। গত তিন সপ্তাহ আগে ওই কাজ শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে বালিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা ভারপ্রাপ্ত হাসিবুল হাসান স্থানীয়দের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঘটনা স্থল পরিদর্শনে এসে ঘটনার সত্যতা পেয়েছে। এ সময় তিনি রাজবাড়ী জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মানিকহার রহমানকে ফোন দিয়ে ছিলেন, তবে তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।
তবে তিনি স্থানীয়দের আশ্বস্ত করে বলেন, এই ভাস্কর্যের সাথে জাতির জনকের নাম যুক্ত রয়েছে। ফলে তারা বিষয়টির দিকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে । নির্মাণ কাজ যাতে সঠিক ভাবে সম্পাদন করা হয় সে চেষ্টা তিনি চালাচ্ছেন।
স্থানীয়রা বলেন, নির্মাণাধিন বেদির বালু ও সিমেন্ট দিয়ে গাঁথা ইট স্থাপন করতে না করতেই খুলে যাওয়া শুরু করেছে।বেশ কিছু দিন ধরে কাজ চলছে। এতো দিনে সিমেন্ট জমাট বেঁধে শক্ত হয়ে যাবার কথা। সেখানে আঙ্গল দিয়ে চাপ দিলেই তা খুলে আসছে।
ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সুমা এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটার সুনাতন রায় জানান এই কাজে জেলা পরিষদ থেকে প্রতি পিস ইটের দাম ৯ টাকা করে ধরা হয়েছে, কিন্তু আমাকে প্রতি পিস ইট সাড়ে ১০ টাকা করে কিনতে হয়েছে। এছাড়াও ৩০ শতাংশ ব্যাংকে সিকিউরিটি মানি, ১০ শতাংশ জামানত প্রদান এবং এখানে অতিরিক্ত বালু ফেলে ভরাট করতে হয়েছে। যে কারণে ব্যয় বেড়ে গেছে। নিচে বালু থাকায় ইট খুলে গেছে।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর