বাংলাদেশ স্বাধীনের পর বঙ্গবন্ধু ক্ষমতায় আসলে ষড়যন্ত্রকারীরা উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ব্যহত করতে ষড়যন্ত্র করেছে। দেশে এখনো আবার বড় ধরনের ষড়যন্ত্র চলছে। বঙ্গবন্ধু হত্যার পরে ২১ বছর পর্যন্ত পাকিস্তানীদের পরামর্শ এবং পৃষ্ঠপোষকতায় আমাদের গোলাম বানিয়ে রেখেছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা ক্ষমতায় আসার পরে দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে দেশ রক্ষায় নেমে পরেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণ করার পরে তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে দেশ আজ স্বয়ংসম্পুর্ন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং সমাজ উন্নয়নে দেশ অনেক এগিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর দক্ষ নেতৃত্বে মন্ত্রীপরিষদ সদস্য এবং সংসদ সদস্যগন নিরলস পরিশ্রম করে এলাকার উন্নয়ন করে যাচ্ছে। এ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এবং সকল ষড়যন্ত্র রুখতে হলে আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ সকল নেতা কর্মীকে সজাগ থাকতে হবে।
মঙ্গলবার বিকাল চারটায় আওয়ামী কার্যলয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মতবিনিমিয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রালায়ের মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
এসময় পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য আলহাজ¦ মহিববুর রহমান মহিব, স্থানীয় সরকার বিভাগ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দিন আহম্মেদ, স্থানীয় সরকার প্রোকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো.আবদুর রশিদ খান, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এসএম রাকিবুল আহসান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু হাসনাত মো. শহীদুল হক, কলাপাড়া পৌরসভার মেয়র বিপুল চন্দ্র হাওলাদার, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোতালেব তালুকদার, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ ড. শহিদুল ইসলাম বিশ্বাস সহ-সভাপতি বাবু নির্মল নন্দি, সাংগঠনিক সম্পাদক ফিরোজ শিকদার, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক ফাতেমা আক্তার রেখা, ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুলীগের সহ-সভাপতি মুরসালিন আহম্মেদ, কাউন্সিলর হুমায়ুন কবির, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগে সভাপতি ইয়ামিন আহম্মেদসহ আওয়ামী লীগ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী হেলিকপ্টার যোগে বিকাল সাড়ে তিনটায় কলাপাড়া পৌঁছায়। পরে সড়কযোগে আন্ধারমানিক নদীর উপর নির্মিত বালিয়াতলী সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু পরিদর্শন করেন এবং বিকাল সাড়ে চারটায় বিমানযোগে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন।