শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
জামাল হত্যা মামলার বাদী ইমরানের বসত বাড়ি, দোকানপাট ও বিভিন্ন স্থাপনায় হরিলোট প্রতিবাদে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশেষ মতবিনিময় সভা মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

চবি ছাত্রলীগের অনশন ও বিক্ষোভ, প্রধান ফটকে তালা

চবি প্রতিনিধি / ২৪২
নিউজ আপঃ বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২২, ২:৫০ অপরাহ্ন

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সিএফসি গ্রুপের কর্মীরা প্রধান ফটক তালা মেরে অনশন ও বিক্ষোভে বসেছে।

গ্রুপটির প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল।সিএনজি চালক কতৃক তাদের এক কর্মী মারধরের শিকার হওয়ায় তারা এই ঘোষণা দেয়। পরে ৭টার দিকে ছাত্রলীগের গ্রুপ বিজয়, বাংলার মুখ ও ভিএক্স গ্রুপ বিক্ষোভ শুরু করে।

বৃহস্পতিবার (১৪ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর রেলক্রসিং এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা জানান, সমাজতত্ত্ব বিভাগের ১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী আরাফাত হোসেন মোটরসাইকেল নিয়ে ১ নম্বর রেলক্রসিং যায়।

এসময় এক সিএনজির সঙ্গে আরাফাতের মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগে। ওই চালককে সাবধানে সিএনজি চালাতে বললে চালককের সঙ্গে আরাফাতের কথা-কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে সিএনজি চালক আরাফাতকে মারধর করে।

এ ঘটনার প্রতিবাদে বিকেল ৫টার দিকে চবির জিরো পয়েন্ট ফটকে তালা দেন ছাত্রলীগের উপ-গ্রুপ সিএফসির কর্মীরা।

এসময় রেলক্রসিং এলাকা থেকে একটি সিএনজি জব্দ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে আসে ছাত্রলীগ কর্মীরা। পরে রেলক্রসিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক ছাত্রকে মারধর ও এক ছাত্রের মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে সিএনজি চালকরা।

ছাত্রলীগ নেতা সাদাফ খান বলেন, ‘সিএনজি অটোরিকশার চালকরা প্রায় সময়ে ছাত্রদের মারধর করছে। প্রশাসন নির্বিকার। বিশ্ববিদ্যালয়ের মত একটা জায়গায় সিএনজি চালকদের দ্বারা ছাত্রদের মারধর লজ্জাজনক। অবিলম্বে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়া পর্যন্ত আমরা প্রধান ফটক অবরোধ করে রাখবো।’

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) ড. শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আমরা সমাধানে চেষ্টা করছি।’ প্রসঙ্গত, গত ১১ এপ্রিল সিএনজির চালকরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রকে মারধর করে।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share