শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
জামাল হত্যা মামলার বাদী ইমরানের বসত বাড়ি, দোকানপাট ও বিভিন্ন স্থাপনায় হরিলোট প্রতিবাদে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশেষ মতবিনিময় সভা মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

বেনাপোল পোষ্ট অফিসে সঞ্চয় পত্রের মুনাফা ভোগীরা হয়রানীর শিকার: দুর-দুরান্ত থেকে আসা বয়স্করা বিপাকে

প্রতিবেদকের নাম / ৯৬
নিউজ আপঃ সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৯, ১২:২২ অপরাহ্ন

বেনাপোল প্রতিনিধিঃ বেনাপোল পোষ্ট অফিসে সঞ্চয় পত্রের মুনাফা ভোগীরা প্রতিদিন হয়রানীর শিকার হচ্ছে। দুর-দুরান্ত থেকে আসা বয়স্করা পড়ছে বিপাকে। পোষ্ট অফিস কর্তৃপক্ষ তাদের মুনাফার টাকা না দিয়ে দিনের পর দিন বসিয়ে রাখার অভিযোগ রয়েছে। তারা বলছে ক্যাশে টাকা নেই। যশোর পোষ্ট অফিস থেকে টাকা আসলে টাকা দেয়া হবে। কিন্তু যশোর পোষ্ট অফিস থেকে সঠিক সময়ে টাকা না আসার কারনে তাদের এই ভোগান্তি। অনেক সঞ্চয় পত্রের মালিক, অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাদের এ সঞ্চয় পত্রের মুনাফার টাকার উপর সংসার চলে। চলে বাচ্চাদের লেখা-পড়াসহ সংসারের সমস্ত ব্যয়। কিন্তু তারা মুনাফার টাকা নিতে এসে নানা ভাবে হয়রানীর শিকার হচ্ছে। মুনাফা দেয়ার তারিখ শেষ হলেও পোষ্ট অফিস কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাত দেখাচ্ছে। মুকুল হোসেন নামে একজন সঞ্চয় পত্রের মালিক জানান আজ তিন দিন ধরে আসছি এবং ফিরে যাচ্ছি কিন্তু মুনাফার টাকা দিচ্ছে না। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চল থেকে আসা বয়স্করা পড়ছে বিপাকে তাছাড়া যাদের সাথে বাচ্চা আছে তাদের ও ভোগান্তির শেষ নেই।
বেনাপোল পোষ্ট অফিসের পোষ্ট মাস্টার শেখ জুলফিকার আলী জানান এ পোষ্ট অফিসে পেনশন সঞ্চয় পত্র আছে ১০৬ জনের, ৩ মাস অন্তর মুনাফা ভোগীদের সংখ্যা ২হাজার ৫শত ৬২ জন, পরিবার সঞ্চয় পত্র আছে ১ হাজার ২শত ৬০ জনের এবং বাংলাদেশ সঞ্চয় পত্র আছে ১ হাজার ১শত ৭৭ জনের। যার প্রতিদিন মুনাফা দিতে হয় ১০ লাখ টাকা। কিন্তু আমার এ অফিসে মুনাফা দেয়ার ক্ষমতা আছে ২ লাখ টাকা। বিধায় প্রতিদিন যশোর পোষ্ট অফিসের প্রধান কার্য্যালয় থেকে টাকা নিয়ে এসে এসব মুনাফা দিতে হয়। এ জন্য সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। তাছাড়া যশোরে টাকা চাইলেই তারা টাকা পাঠায় না । সময় লেগে যায় টাকা আসতে।
এ সময় কয়েকজন উপস্থিত সঞ্চয়পত্রের মুনাফা নিতে আসা মালিক জানান আমাদের সঞ্চয় পত্রের মেয়াদ এবার শেষ হলে আমরা আর পোষ্ট অফিসে টাকা রাখবো না। অন্য পথ খুঁজবো। এ ব্যাপারে সচেতন মহল পোষ্ট অফিসের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সু-দৃষ্টি কামনা করছেন।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share