শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
জামাল হত্যা মামলার বাদী ইমরানের বসত বাড়ি, দোকানপাট ও বিভিন্ন স্থাপনায় হরিলোট প্রতিবাদে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশেষ মতবিনিময় সভা মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

ফিলিপের পরিবারের অভিযোগ: টাকার জন্য খুন করেছে মাদক গ্যাং গ্রুপ

প্রতিবেদকের নাম / ৩৬৩
নিউজ আপঃ বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট, ২০১৯, ১২:৩৮ অপরাহ্ন

মাধবপুর প্রতিনিধি।।হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার সুরমা চা বাগান ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী ২০ নং এলাকায় ফিলিপ কর্মকারকে টাকার জন্য এলাকার চিহিত চোরাকারবারিরা তাকে খুন করেছে । এমন অভিযোগ করে আসছেন নিহত ফিলিপের পরিবার।

ফিলিপের হত্যাকান্ডে যারা জড়িত তারা ২০ নং সীমান্তের ত্রাস ও চিহিত মাদক চোরাকারবারি। তাদের ভয়ে স্থানীয় বাসিন্দরা আতংকে দিন কাটায়। মূলত ফিলিপের স্ত্রী চিকিৎসার ৫০ হাজার টাকা লুট করে নিতেই ফিলিপকে পরিকল্পপিতভাবে হত্যা করেছে চিহিত গ্রুপটি।

নিহত ফিলিপের শ্বশুর চিন্তন তন্তবাই অভিযোগ করে বলেন তার গর্ভবতী মেয়ে ফিলিপের স্ত্রী চিকিৎসার জন্য জামাতা ফিলিপকে গত ৮ আগস্ট সকালে ৫০ হাজার টাকা দেন। টাকা দেওয়ার ঘটনাটি ওই এলাকার চিহিত চোরাকারবারি ত্রাস গ্যাং টি জেনে যায় । টাকা নেওয়ার মতলবে ওই দিন দুপুরে ফিলিপকে নিয়ে গ্যাং দলের এক সদস্যর বাড়িতে মদের আসর বসানো হয়।

এর পর ৮ আগস্ট ওই রাতে ২০ নং ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকা কচু বাড়ি নামক স্থানে ফিলিপকে চিহ্নিত ত্রাস গ্রুপটি পিটিয়ে হত্যা করে তার কাজ থেকে ৫০ হাজার টাকা লুট করে নেয়। পরে ওই দিন রাতেই ফিলিপের মরদেহ তার বাড়ির সামনে কোন রকমে ঝুলিয়ে রেখে অপরাধীরা পালিয়ে যায়। ঘটনার পর ওই গ্রুপের কেউ ফিলিপকে দেখতে আসেনি । অনেকেই এলাকা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে গেছে।

ফিলিপের পরিবারের দাবি ওই চিহিক গ্রুপটিকে ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করলে ফিলিপ হত্যার রহস্য খুব সহজেই উন্মেচিত হবে।

ফিলিপের মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তেলিয়াপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই রাকিবুল হাসান বলেন, সব কিছু মাথায় রেখে মামলাটি তদন্ত করা হচ্ছে ।

ময়নাতদন্তে ডাক্তারী প্রতিবেদন পেলে মামলা তদন্তে আরো সহজ হবে।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share