শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:২২ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
জামাল হত্যা মামলার বাদী ইমরানের বসত বাড়ি, দোকানপাট ও বিভিন্ন স্থাপনায় হরিলোট প্রতিবাদে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশেষ মতবিনিময় সভা মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

পাট্টা ইউনিয়নের ত্রাস এখন নাজমুল ও জাহাঙ্গীর

স্টাফ রিপোর্টারঃ / ১৯৬
নিউজ আপঃ রবিবার, ৮ আগস্ট, ২০২১, ১১:৪৭ পূর্বাহ্ন

রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলাধীন পাট্টা ইউনিয়নের পুইজোর এলাকার আপন দুই ভাই নাজমুল বিশ্বাস ও চাঁদ বিশ্বাস এবং একই ইউনিয়নের আশ্রুহাট এর জাহাঙ্গীর হোসেন এখন স্থানীয়দের আতংকের কারণ। পাট্টা ইউনিয়নের ত্রাস এখন নাজমুল ও জাহাঙ্গীর তারা স্থানীয়দের শালিশের নামে জিম্মি করে হাতিয়ে নিচ্ছে অর্থ। এখন তারা ওই এলাকার মস্তানি করে বেড়াচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
জাহাঙ্গীর দীর্ঘদিন ঢাকায় বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করতেন। বর্তমানে তিনি এলাকার মস্তান, প্রতিটি মানুষ কে দিতে হয় তাকে চাঁদা।
বিভিন্ন মাধ্যমে জানাযায়, ঢাকায় সে দীর্ঘদিন চাকরি করেছে না কি করছে জানি না। তবে কিছুদিন যাবত সে এলাকায় এসেই হয়ে গেছে মস্তান। তাকে দিতে হচ্ছে চাঁদা, না দিলেই অস্ত্রের ভয় ভিতি দেখায়। এছাড়াও তিনি মাদক সহ বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা করে চলেছেন এলাকায়।
এখন তিনি তার দাপট দেখিয়ে শালিশ এর নামেও চাঁদা বাজি করে চলেছে। তার বিরুদ্ধে মুখ খুললেই তার উপর চলে অন্যান্য অত্যাচার। যার মূল কারণ স্থানীয় চেয়ারম্যানে অন্যতম অস্ত্র ধারি ক্যাডার।
অপরদিকে নাজমুল বিশ্বাস ও চাঁদ বিশ্বাস এর বিরুদ্ধে রয়েছে এলাকায় অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে নারীর শৃলতা হানী করার মত অভিযোগ। নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিতে তারা ঈদ বা বিশেষ সময় বোমা ফোটায় বলে জানা গেছে।
স্থানীয় রনি, হামিদুল, মতিয়ার মাস্টার, আলি আকবর, বাদশা মন্ডল সহ আরো অনেকেই ঘটনার সত্যতা শিকার করেছে। তারা বলেন আমরা ভয়ে কিছু বলতে পারি না।
এলাকা বাসির দাবী চেয়ারম্যানের এই সকল অস্ত্র ধারি ক্যাডার বাহিনীর সদস্যদের পুলিশ আটক করে আইনের আওতায় আনবে। তা হলেই এলাকায় শান্তি ফিরে আসবে।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share