শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
জামাল হত্যা মামলার বাদী ইমরানের বসত বাড়ি, দোকানপাট ও বিভিন্ন স্থাপনায় হরিলোট প্রতিবাদে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিশেষ মতবিনিময় সভা মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন কলাপাড়া প্রকল্পে চাকুরি, লভ্যাংশ প্রদান সহ ৭ দফা দাবিতে পায়রা  তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জমি অধিগ্রহনে ক্ষতিগ্রস্থদের মানব বন্ধন গণতন্ত্রকে পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করছে : নতুনধারা   রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ‘দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি-দুর্নীতি-সীমান্ত হত্যা বন্ধে ব্যর্থ সকল সরকার : মোমিন মেহেদী ফেনী ও নোয়াখালীতে বন্যাদুর্গতদের পাশে এসএলএ ২২ দিন পর লাশ উত্তোলন ৩ আসামি কারাগারে  ত্রান প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে ফেসবুকে পোষ্ট, এবার পর্নোগ্রাফী আইনে মামলা দায়ের
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

শত প্রতিকূলতার মধ্যেও শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন অধ্যক্ষ শামিমা আকতার

আবুল কালাম আজাদ নিজস্ব প্রতিনিধি / ২১৬
নিউজ আপঃ শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২১, ৪:১৮ অপরাহ্ন

রাজবাড়ী জেলার ঐতিহ্যবাহী পাংশা সরকারী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পেলেন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রভাষক শামিমা আকতার মিনু।তবে তার অফিসিয়াল কার্যক্রম চালাতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে।তাকে দেওয়া হচ্ছে না আর্থিক পাওয়ার, যদিও তার আরটিকেল ৪৭ অনুযায়ী তাকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। 
অনুসন্ধান সুত্রে জানা যায়, পাংশা সরকারী কলেজের সাবেক শিক্ষক নেতারা বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কে তারা বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করছে। সাবেক এই নেতাদের দাবী সিনিয়ারিটি না মেনেই শামিমা আকতার মিনু কে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ করা হয়। তবে তথ্য মতে সাবেক অধ্যক্ষ সিনিয়র দেরকেই দ্বায়িত্ব নিতে বলেন কিন্তু তাকে বিপাকে ফেলার জন্য রাজনৈতিক ইসু ব্যবহার করে তারা ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দ্বায়িত্ব নেন নি। তবে এটাও জানা যায় কলেজের ও শিক্ষার্থীদের কথা ভেবেই বর্তমান ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ  সাহসী ও মেধাবী ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রভাষক শামিমা আকতার মিনু দ্বায়িত্ব ভার গ্রহণ করেন।
অনুসন্ধান সুত্রে আরও জানা যায় গত ডিগ্রী ২য় বর্ষের পরিক্ষার সময় শরিফুল মোরশেদ রঞ্জু,  শিব সংকর চক্রবর্তী, তৈমুর রহমান, মনিরুল আলম, আবু সাইদ নূরুল হুদা ও মনজরুল ইসলামের নেতৃত্বে প্রভাষক খালেক কে দিয়ে অবৈধ ভাবে প্রশ্ন পত্র খোলেন এবং সকল যাইগা ভারপ্রাপ্ত হিসেবে তাকে দিয়ে সাক্ষর করানোর চেষ্টা করে, যদিও ডিজি কতৃক কোন চিঠি ছিলো না।
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ  শামিমা আক্তার মিনু এক প্রশ্নের জবাবে  বলেন, আমাকে সাবেক অধ্যক্ষ  প্রফেসর মোঃ আতাউল খান চৌধুরী আমাকে যে দ্বায়িত্ব দিয়ে গেছেন  তা আমি কলেজ ও শিক্ষার্থীদের দিক বিবেচনা করে শত প্রতিকুলতার মধ্যে ও কাজ করে যাচ্ছি এবং করবো। তবে আমার আর্থিক পাওয়ার  না থাকায় কাজ করতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share