December 7, 2025, 1:53 pm
Logo
শিরোনামঃ
আশুলিয়ায় ফুটপাত হকার মুক্ত করে, ভাদাইল প্রাইমারি ফ্রেন্ডস ক্লাব এর উদ্যোগে যাত্রী ছাউনি নির্মাণ সাভারে ইয়াজ উদ্দিন সরকার স্মৃতি মিনিবার ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত শহীদ নূর হোসেন দিবস আজ সাভারে ঐতিহাসিক ৭ ই, নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে, সালাউদ্দিন বাবুর পক্ষে আলোচনা সভা  সাভার পৌরসভায় জামায়াতের নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত ঢাকা-১৯ আসনে বিএনপি’র মনোনয়ন পেলেন ডাঃ দেওয়ান মোঃ সালাউদ্দিন বাবু আশুলিয়ায় নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে রাস্তা নির্মান’ কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন ইউএনও গুমের শিকার সুরুজ্জামানের লোমহর্ষক বর্ণনা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদেরকে ভোটব্যাংক হিসেবে নয়, সুনাগরিক হিসেবে মূল্যায়ন করে এনসিপি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দুর্গাপূজার আজ মহা অষ্টমী ও কুমারী পূজা
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

নবাবগঞ্জ উপজেলায় ঝর বৃষ্টিতে ধান, আম সহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

প্রতিবেদকের নাম 270
নিউজ আপঃ Thursday, May 28, 2020

আর কে ওসমান আলী দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ দিনাজপুর নবাবগঞ্জ উপজেলায় ঝর বৃষ্টিতে ধান, আম সহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঘুর্ণিঝড় আম্পান থেকে শুরু করে ২০ থেকে ২৭ তারিখ রাত পর্যন্ত ৮ দিনাজপুর জেলার সব উপজেলা সহ নবাবগঞ্জ উপজেলার ভাদুরিয়া , দাউদপুর, মাহামুদপুর, পুটিমারাসহ সব ইউনিয়নে ঝর বৃষ্টি হয়।

মাহমুদপুর ইউনিয়নের কৃষক এজাদুল হক, কাদের আলী, নুর ইসলাম জানান, গত ৮ দিনের ঝর বৃষ্টিতে ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে আমাদের ।
খেতের অর্ধেক পাকা ধান ঝরে ও ডুবে গেছে।
ধান ডুবে যাওয়ার ফলে ধানে নতুন করে চারা উৎপন্ন হয়েছে।

এছাড়া গত ৮ দিনের ব্যাপক বৃষ্টিপাতে ডুবে গেছে দিনাজপুরের নিম্নাঞ্চলের চলতি মৌসুমের উঠতি ইরি-বোরো ধান, পাট, ভুট্টাসহ বিভিন্ন ধরনের সবজির খেত।

কৃষক কিছু ধান কাটলেও বৃষ্টির কারণে মারাই করতে পারছে না। এসব ধান দীর্ঘদিন বৃষ্টিতে থাকায় কৃষকের উঠানেই নষ্ট হয়ে যাওয়ার উপক্রম।

এদিকে ধান মাড়াই করলেও ধান কিনছে না ধান ব্যাবসায়ীরা।
কৃষকরা ধান বিক্রি করতে চাইলে ধান না কিনে নানান রকম বাহানা দেখাচ্ছে ব্যবসায়ীরা।

দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ কৃষি ও আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র জানায়, গত ২০ মে রাত থেকে ২৭ মে বিকাল পর্যন্ত ২৭ দিনে গড় বৃষ্টিপাত হয়েছে ৩০
মিলিমিটারের বেশি ।

এছাড়া জেলার কিছু কিছু উপজেলায় বৃষ্টিপাতের হার ছিলো অনেক বেশি। এর সাথে ছিল ঝড়ো হাওয়া। বিশেষ করে নবাবগঞ্জ ও বিরামপুর উপজেলায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল বেশি। এই দুই উপজেলা সহ নিম্নাঞ্চলের বেশিরভাগ ধান ডুবে গেছে পানিতে।

নবাবগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, ঝড়বাতাস এবং বৃষ্টিতে প্রায় ধানখেত আংশিক ক্ষতি হয়েছে। এরমধ্যে দ্রুত পানি নেমে গেলে ধানের তেমন ক্ষতি হবে না। আকাশ ভালো হওয়ার সাথে সাথেই কৃষককে পাকা ধান কাটার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

দিনাজপুর উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শওকত হোসেন মানিক জানায়, এ জেলায় এবার ১ লাখ ৭১ হাজার ২০০শত ৫০ হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছে ইরি-বোরো ধান। যা ১১ মে থেকে কাটা শুরু হলেও এখনও ২৭ ভাগ ধান কাটা বাকি। এসবের মধ্যে বেশির ভাগ রয়েছে বিআর ২৯ এবং কিছু উচ্চ ফলনশীল ধান।

জেলা কৃষি দপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় আম্পানে জেলায় কৃষিতে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ০.৩০ %।


এই বিভাগের আরও খবর....
ThemeCreated By bdit.Com
Share