প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুই নয়ন দক্ষিনাঞ্চলের উন্নয়ন। প্রতিটি ইউনিয়নের অজপাড়া গায়ে ও বিছিন্ন দ্বীপে শতভাগ বিদ্যুতের আওতায় আনা হয়েছে। বর্তমান সরকার মুজিবশতবর্ষে গৃহহীনদের ঘর দিয়েছেন। প্রতিটি উপজেলায় মডেল মসজিদ নির্মাণ করেছেন। করোনা কালীন সময় হতদারিদ্র, আসহায়, প্রতিবন্ধিদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ ও মধ্যবিত্তদের রেশন কার্ড দিয়েছেন। অবরোধকালীন সময় জেলের চালের ব্যবস্থা করেছেন।
তিনি আরো বলেন ঘূর্ণিঝড় ইয়াস ও পূর্নিমার প্রভাবে সমুদ্র পাড়ের এই এলাকার রামনাবাদ চ্যানেলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। জোয়ারের পানিতে ডুবে মানুষ মানবেতর জীবন যাপন করছে। ভাঙ্গা বাধ দিয়ে গ্রামের পর গ্রাম জোয়ারের পানিতে দফায় দফায় প্লাবিত হচ্ছে। ভাঙ্গা বাঁধ যাতে দ্রæত মেরামত ও মানুষ আবার স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারে এজন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সরকারের উর্ধ্বতন মহলে অবহিত করব।
উপজেলায় লালুয়া ইউনিয়নের চান্দুপাড়ার কুড়িকানি গ্রামে বিধ্বস্ত বেরি বাঁধ পরিদর্শন কালে এসব কথা বলেন কেন্দ্রিয় যুবলীগ’র সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ।
রবিবার দুপুরে ঘূর্ণিঝড় ইয়াস ও পূর্নিমার প্রভাবে জোয়ারের পানিতে ডুবে যাওয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখেন ও বানভাসি ক্ষতিগ্রস্থ পাঁচ শতাধিক পরিবারের মাঝে খাদ্য সহয়তা ও নগদ অর্থ প্রদান করেন।
এসময় মহিপুর থানা যুবলীগের আহবায়ক মো. মিজানুর রহমান বুলেট, উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ জাকির হোসেন, কলাপাড়া পৌর যুবলীগের সহ-সভাপতি শেখ যুবরাজ, যুবলীগ নেতা অহিদুজ্জামান মুছা, সোহাগ হাওলাদার, রেজাউল করিম খোকন, তুহিন সহ স্থানীয় যুবলীগ নেতাকর্মীরা গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও গণমাধ্যমকর্মী উপস্থিত ছিলেন।