বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ১১:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনামঃ
শিরোনামঃ
বাঘায় সাংবাদিক পরিবারের উপর হামলা,থানায় মামলা ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলার আসামী কাউন্সিলর সাহেব আলীর শাস্তি চায় এলাকাবাসি মানবিক বাংলাদেশ চায় জামায়াত: ডা. শফিকুর রহমান সাভারে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত রাজশাহীতে পাসের হার ৮১.২৪, জিপিএ-৫ বেড়ে দ্বিগুণ বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিত করতে লাশ উত্তোলন নবাবগঞ্জে বজ্রপাতে নিহত দুই বিয়াই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়ায় ছাত্রদল নেতা তাজ খান নাঈমের বাড়িতে হামলা ও লুটপাট বিরামপুরে শহিদ পরিবারের সাথে জামায়াতে ইসলামীর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত সনাতন ধর্মালম্বীদের সাথে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নবাবগঞ্জে
নোটিশঃ
দেশব্যাপি জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি আবশ্যক। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ এস সি/ সমমান পাস। যোগাযোগঃ 01715247336

অবৈধ অস্ত্র রেখে নৌকা মার্কার বিজয় ঠেকানোর চেষ্টার অভিযোগ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর সংবাদ সম্মেলন।।

প্রতিবেদকের নাম / ১৮৭
নিউজ আপঃ শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২০, ৩:৩৯ অপরাহ্ন

ফরিদ উদ্দিন বিপু,কলাপাড়া(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি, ১৭ অক্টোবর।।

ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে (মাছের গদিতে) বিভিন্ন অবৈধ অস্ত্র রেখে আইনশৃংখলা বাহিনীকে অবহিত করে নৌকা মার্কার নিশ্চিত বিজয়কে ঠেকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুল মালেক আকন্দ সংবাদ সম্মেলন করে এমন আশঙ্কার কথা বলেন।

শনিবার বেলা সাড়ে ১১ টার সময় কলাপাড়া পৌর শহর ব্যবসায়ী সমিতির কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার তাঁর প্রতিদ্বন্ধী স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. ফজলু গাজী অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে সংবাদ সম্মেলন করে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবদুল মালেক আকন্দের বিরুদ্ধে অনেকগুলো অভিযোগ আনেন।
লিখিত বক্তব্যে আবদুল মালেক আকন্দ বলেন, প্রতিদ্বন্ধী স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. ফজলু গাজী নির্বাচনে হেরে যাওয়ার ভয়ে নানা ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার চালাচ্ছে। সে বরগুনা জেলা সদর ও তালতলী উপজেলাসহ অন্যান্য উপজেলা থেকে প্রায় পাঁচ শতাধিক সন্ত্রাসী এনে নির্বাচনী পরিবেশের বিঘœ ঘটাচ্ছে এবং নির্বাচনী আচরণবিধির লংঘন করছে। ওই সকল সন্ত্রাসীরা আমার কর্মীদের ওপর বিভিন্ন ধরণের হুমকি-ধমকি দিচ্ছে এবং নির্বাচনের দিন দেখিয়ে দেওয়ারও হুমকি দিচ্ছে।
আওয়ামী লীগ প্রার্থী আরও বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে, টাকার বাহু বলে প্রশাসন, গণমাধ্যম ও জনগণ কিনে নেওয়ারও প্রচার চালাচ্ছে। তিনি নির্বাচনী আচরণবিধি লংঘন করে বিভিন্ন জায়গায় অবৈধভাবে টাকা বিলাচ্ছে ও প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।
আওয়ামী লীগ প্রার্থীর সব অভিযোগ খন্ডন করে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. ফজলু গাজী বলেন, ‘সরকারি দলের প্রার্থী যেসব কথা বলছেন তার একটিও সত্য নয়। ঘটনা ঘটাচ্ছেন তিনি। আর তার দায় চাপাচ্ছেন আমার ওপর। তাঁর এসব কথা কেউ বিশ্বাস করবেনা। আমি কী রকম মানুষ, সে কী রকম মানুষ তা সবাই ভালো করে জানে। আমি নির্বাচনী আচরণবিধি মেনেই প্রচারসহ সব কাজ করছি।’ তিনি আরও বলেন, শুক্রবার রাতে তাঁর মাছের গদিতে যে অভিযান পরিচালিত হয়েছে তা আইনশৃংখলা বাহিনীই ভালো বলতে পারবেন। আমরা চাই ২০ অক্টোবরের ইউপি নির্বাচনটি যাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়। মানুষ যাতে পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারে।


এই বিভাগের আরও খবর....
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
Share
Share